আবারও নির্বাচন বয়কট করলে বাংলাদেশে বিএনপির অস্তিত্ব থাকবে না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। তিনি বলেছেন, নির্বাচনে অংশগ্রহণ করাটাই গণতন্ত্রের শুরু। বেগম খালেদা জিয়া এবার নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করলেন না, তাকে তো কেউ বাধা দেয়নি। কোন ক্ষেত্রেই নির্বাচন বয়কট করা সঠিক সিদ্ধান্ত নয়।
বুধবার দুপুরে কিশোরগঞ্জ সার্কিট হাউজ মিলনায়তনে কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার সকল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে নব-নির্বাচিত নেতৃবৃন্দের পরিচিতি সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় সৈয়দ আশরাফ এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, নির্বাচন বয়কট গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার অংশ নয়। নির্বাচন বয়কট করলে কিছু আসে যায় না। যারা নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করে না, তারাই ক্ষতিগ্রস্থ হয়। একমাত্র মুক্তিযুদ্ধের সময় নির্বাচন ছাড়া আওয়ামী লীগ কোন নির্বাচনই বয়কট করেনি। এর আগে ৫৪ সালের নির্বাচন, বুনিয়াদী গণতন্ত্রের নির্বাচন, ৬২ এবং ৬৮-র নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ অংশ নিয়েছিল। তখন বঙ্গবন্ধুকে অনেকেই বলেছিলেন, আপনি কেন এই নির্বাচনে অংশ নিলেন? বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, নির্বাচন শুধু জয়লাভ করার জন্য নয়। আমরা নির্বাচনে অংশ নিয়েছি তার কারণ হল জনগণের কাছে পৌঁছানোর জন্য।
আগামী নির্বাচন বর্তমান সংবিধানের অধীনে হবে উল্লেখ করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, নতুন কোন সংবিধানের সম্ভাবনা নেই। তিনি বলেন, চীন এক দলীয় শাসনের অধীনে ব্যাপক উন্নতি করেছে। আগামী কয়েক দশকে তারা হয়তো পৃথিবীর সব দেশকে ছাড়িয়ে যাবে। তবে তাদের যে পলিটিক্যাল সিস্টেম তা গণতান্ত্রিক নয়। দেশের গণতন্ত্রকে এগিয়ে নেওয়াসহ উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখব, এটা জননেত্রী শেখ হাসিনার ভিশন।
আগামী নির্বাচন বর্তমান সংবিধানের অধীনে হবে উল্লেখ করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, নতুন কোন সংবিধানের সম্ভাবনা নেই। তিনি বলেন, চীন এক দলীয় শাসনের অধীনে ব্যাপক উন্নতি করেছে। আগামী কয়েক দশকে তারা হয়তো পৃথিবীর সব দেশকে ছাড়িয়ে যাবে। তবে তাদের যে পলিটিক্যাল সিস্টেম তা গণতান্ত্রিক নয়। দেশের গণতন্ত্রকে এগিয়ে নেওয়াসহ উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখব, এটা জননেত্রী শেখ হাসিনার ভিশন।
