বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান তৎকালীন সেনাবাহিনীর মেজর হয়েও স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়ার কারণেই বাঙ্গালী সৈনিক ও অফিসারগণ মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। সিভিল প্রশাসনের কেউ স্বাধীনতার ঘোষণা দিলে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষিত সৈনিক ও অফিসারগণ এতো সহজে বিদ্রোহ করতো না। আর প্রশিক্ষিত বাহিনী অংশ না নিলে সিভিল মুক্তিযোদ্ধাদের দ্বারা শুধু রাইফেল চালানো শিখে এতো সহজে দেশ স্বাধীন হতো না। তাই মেজর জিয়ার স্বাধীনতার ঘোষণা যারা মুছতে চায়, পক্ষান্তরে তারা স্বাধীনতা সংগ্রামে সেনাবাহিনীর ইতিহাস মুছে ফেলতে চায়। ড্যাব, গাজীপুর জেলা আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ডা. মাজহার একথা বলেন। তিনি আরো বলেন, যারা এখন জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা এবং তাঁকে নিয়ে কু- বক্তব্য দেন, স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় তাদের মেজর জিয়ার চা টানার যোগ্যতাও ছিলো না। এখন বড় বড় বুলি আওরায়।
বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪২তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে ডক্টরস্ এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) গাজীপুর জেলা কর্তৃক আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। জেলা আহ্বায়ক ডা. আলী আকবর পলানের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব ডা. খলিলুর রহমানের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বিএমএ গাজীপুর জেলার সাবেক সভাপতি ডা. আবুল কালাম, সম্মিলিত পেশাজীবি পরিষদ গাজীপুর এর সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আসাদুজ্জামান আকাশ। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ডা. কামরুল ইসলাম, ডা. শাহজাহান সিরাজ, ডা. আশরাফুল ইসলাম মাসুম, ডা. সৈকত, ডা. মুক্তাদির বুলবুল প্রমুখ। সভা শেষে শহীদ জিয়া, বেগম জিয়ার সুস্থতা ও মরহুম ডা. এবিএম মুসার স্মরণে মোনাজাত করা হয়