গাজীপুরের বরখাস্ত মেয়র জাহাঙ্গীর আলমকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আবারও তলব করে চিঠি দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
প্রকল্পে অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে ঢাকা আত্মসাৎ ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তাকে আগামী ৬ ও ৭ জুন দুদকের প্রধান কার্যালয়ে হাজির হয়ে বক্তব্য দেওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৩ মে) দুদকের প্রধান কার্যালয়ের ঊর্ধ্বতন একটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
দুদকের এক কর্মকর্তা বলেন, জাহাঙ্গীরের বক্তব্য নেয়ার জন্য দ্বিতীয় দফায় চিঠি দেয়া হয়েছে। তিনি এক মাসের সময় চেয়েছিলে। সেই আবেদন বিবেচনায় নিয়ে তাকে আজ চিঠি পাঠানো হয়েছে।
গত ২১ মে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছিলেন সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম। তিনি বলেছিলেন, সরকার আমাকে দুটি প্রজেক্টে মাত্র ৬০০-৭০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছিল। কিন্তু দুদক ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন দপ্তরে আমার বিরুদ্ধে সাড়ে ৭ হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়েছে। এটা কী করে সম্ভব? এটা কাল্পনিক, বানোয়াট ও মিথ্যা। আমাকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে অভিযোগ দায়ের করে হয়রানি করা হচ্ছে।
২০২১ সালের ২৫ নভেম্বর গাজীপুর সিটি করপোরেশনের তৎকালীন মেয়র জাহাঙ্গীর আলমকে এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বহিষ্কার করে স্থানীয় সরকার বিভাগ। প্রজ্ঞাপনে জাহাঙ্গীর আলমের বিরুদ্ধে ভুয়া দরপত্র, নির্দিষ্ট কোম্পানিকে দর দেওয়ার অনুরোধ সংক্রান্ত (আরএফকিউ) দরপত্রে অনিয়ম, বিভিন্ন পদে অযৌক্তিক লোকবল নিয়োগ, বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষ্যে ভুয়া বিল-ভাউচারের মাধ্যমে ও একই কাজ বিভিন্ন প্রকল্পে দেখিয়ে অর্থ আত্মসাৎ, প্রতিবছর হাটবাজার ইজারার টাকা যথাযথভাবে নির্ধারিত খাতে জমা না রাখাসহ বিভিন্ন অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে।
আসন্ন গাজীপুর সিটি করপোরেশনে মেয়র পদে মনোনয়ন জমা দিয়েও প্রার্থী হতে না পারায় তার মাকে প্রার্থী করে নির্বাচনের মাঠে রয়েছেন তিনি। দলীয় সিদ্ধান্ত না মানা এবং শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে গত ১৫ মে তাকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করেছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ।
গাজীপুরের বরখাস্ত মেয়র জাহাঙ্গীর আলমকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আবারও তলব করে চিঠি দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
প্রকল্পে অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে ঢাকা আত্মসাৎ ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তাকে আগামী ৬ ও ৭ জুন দুদকের প্রধান কার্যালয়ে হাজির হয়ে বক্তব্য দেওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৩ মে) দুদকের প্রধান কার্যালয়ের ঊর্ধ্বতন একটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
দুদকের এক কর্মকর্তা বলেন, জাহাঙ্গীরের বক্তব্য নেয়ার জন্য দ্বিতীয় দফায় চিঠি দেয়া হয়েছে। তিনি এক মাসের সময় চেয়েছিলে। সেই আবেদন বিবেচনায় নিয়ে তাকে আজ চিঠি পাঠানো হয়েছে।
গত ২১ মে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছিলেন সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম। তিনি বলেছিলেন, সরকার আমাকে দুটি প্রজেক্টে মাত্র ৬০০-৭০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছিল। কিন্তু দুদক ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন দপ্তরে আমার বিরুদ্ধে সাড়ে ৭ হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়েছে। এটা কী করে সম্ভব? এটা কাল্পনিক, বানোয়াট ও মিথ্যা। আমাকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে অভিযোগ দায়ের করে হয়রানি করা হচ্ছে।
২০২১ সালের ২৫ নভেম্বর গাজীপুর সিটি করপোরেশনের তৎকালীন মেয়র জাহাঙ্গীর আলমকে এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বহিষ্কার করে স্থানীয় সরকার বিভাগ। প্রজ্ঞাপনে জাহাঙ্গীর আলমের বিরুদ্ধে ভুয়া দরপত্র, নির্দিষ্ট কোম্পানিকে দর দেওয়ার অনুরোধ সংক্রান্ত (আরএফকিউ) দরপত্রে অনিয়ম, বিভিন্ন পদে অযৌক্তিক লোকবল নিয়োগ, বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষ্যে ভুয়া বিল-ভাউচারের মাধ্যমে ও একই কাজ বিভিন্ন প্রকল্পে দেখিয়ে অর্থ আত্মসাৎ, প্রতিবছর হাটবাজার ইজারার টাকা যথাযথভাবে নির্ধারিত খাতে জমা না রাখাসহ বিভিন্ন অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে।
আসন্ন গাজীপুর সিটি করপোরেশনে মেয়র পদে মনোনয়ন জমা দিয়েও প্রার্থী হতে না পারায় তার মাকে প্রার্থী করে নির্বাচনের মাঠে রয়েছেন তিনি। দলীয় সিদ্ধান্ত না মানা এবং শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে গত ১৫ মে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ তাকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করে।