কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরোত্তম বলেছেন, দেশের মানুষ আজ দেশ সম্পর্কে উদাসীন। এভাবে চলতে থাকলে দেশের সর্বনাশ হয়ে যাবে। আমি সাধারণ মানুষের শান্তির জন্য কর্মসূচি পালন করছি। আমার এ আন্দোলন, প্রতিবাদ এদেশের মানুষের শান্তির জন্য। এতে অন্য কোন উদ্দেশ্য নেই। সোমবার বিকেলে তার অবস্থান কর্মসূচির ১৪০ তম দিনে স্থানীয় ডাকবাংলো চত্বরে উপজেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আমি রমজানেও বাড়ি যাবনা। হাসিনা-খালেদার সু-মতি না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি থেকে এক চুলও নড়বোনা। শান্তির জন্য অবস্থান কর্মসূচি শুরু না করলে বেগম খালেদা জিয়া আরও হরতাল-অবরোধ, অসহযোগ আন্দোলন চালিয়েই যেতেন।
তিনি প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করে বলেন, প্রধানমন্ত্রী নিজেই বলেছেন, তাকে ছাড়া আওয়ামী লীগের সবাইকেই কেনা যায়। কিন্তু আমার দলের একজন কর্মীর পায়ের ছেঁড়া স্যান্ডেলও কেউ কিনতে পারবেনা।
দুই নেত্রীর সমালোচনা করে বলেন, কোন মুসলমান মহিলা পর-পুরুষের সাথে হাত মিলালে পবিত্রতা থাকেনা। কিন্তু দুই নেত্রীই ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে হাত মিলিয়ে ছবি তুলেছেন। অথচ আওয়ামী লীগ ও বিএনপির কোন নেতাকর্মী তাদের দলীয় প্রধানদের সঙ্গে হাত মেলাতে পারেনা।
উপজেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের আয়োজনে মতবিনিময় সভায় আরও বক্তব্য দেন, কেন্দ্রীয় কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইকবাল সিদ্দিকী, আবদুল হালিম সরকার লাল, মীর জুলফিকার শামীম, আশিক জাহাঙ্গীর প্রমুখ।
তিনি প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করে বলেন, প্রধানমন্ত্রী নিজেই বলেছেন, তাকে ছাড়া আওয়ামী লীগের সবাইকেই কেনা যায়। কিন্তু আমার দলের একজন কর্মীর পায়ের ছেঁড়া স্যান্ডেলও কেউ কিনতে পারবেনা।
দুই নেত্রীর সমালোচনা করে বলেন, কোন মুসলমান মহিলা পর-পুরুষের সাথে হাত মিলালে পবিত্রতা থাকেনা। কিন্তু দুই নেত্রীই ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে হাত মিলিয়ে ছবি তুলেছেন। অথচ আওয়ামী লীগ ও বিএনপির কোন নেতাকর্মী তাদের দলীয় প্রধানদের সঙ্গে হাত মেলাতে পারেনা।
উপজেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের আয়োজনে মতবিনিময় সভায় আরও বক্তব্য দেন, কেন্দ্রীয় কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইকবাল সিদ্দিকী, আবদুল হালিম সরকার লাল, মীর জুলফিকার শামীম, আশিক জাহাঙ্গীর প্রমুখ।