বৃহস্পতিবার (২৬ জানুয়ারি) রাজধানীর মতিঝিলে এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, খোলা চিনির দাম প্রতি কেজিতে পাঁচ টাকা বাড়িয়ে ১০৭ টাকা করা হয়েছে। আর প্যাকেটজাত চিনির দাম প্রতি কেজি ১১২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। চিনির দাম বাড়ানো সঠিক সিদ্ধান্ত হয়েছে। মূল্যবৃদ্ধি তখনই করা হয় যখন প্রয়োজন হয়। মূল্যায়ন করেই এটা করা হয়ে থাক।
তিনি বলেন, যে দাম হওয়া উচিত বিভিন্ন হিসাব-নিকাশ করেই সেটা করা হয়েছে। এটা না করা হলে ফলাফল ভিন্ন হবে। বাজারে চিনি পাওয়াই যাবে না। এটা বিবেচনা করেই দাম বাড়ানো হয়েছে, আবার যখন কমার প্রয়োজন হবে তখন কমানো হবে।
চিনিকলগুলো যখন উৎপাদন সীমিত করে ফেলছে তখন ব্যবসায়ীরা ইচ্ছা মতো দাম বাড়াচ্ছে, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে টিপু মুনশি বলেন, এটা আপনাদের ভুল ধারণা। মোট প্রয়োজনের মাত্র এক শতাংশ চিনি দেশে উৎপাদন হয়। উৎপাদিত চিনির পরিমাণ ৫০ হাজার টন। ফলে চিনির চাহিদা আমদানি করে পূরণ করতে হয়। গ্লোবাল মার্কেটে চিনির দাম বেড়ে যাওয়ায় এ সমস্যাটা হয়েছে। আমরা চেষ্টা করছি যাতে ভ্যাটটা একটু কমিয়ে দেওয়া হয়।