জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজেশ বড়ুয়া জানান, সদর উপজেলার ঝাগুরঝুলি এলাকার একটি আবাসিক হোটেলে কুমিল্লাসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে তরুণীদের এনে পতিতাবৃত্তি করা হচ্ছিল। এছাড়াও হোটেলেটিতে মাদক সেবনসহ মেয়েদের দিয়ে ফাঁদে ফেলে মিথ্যা ধর্ষণ মামলায় হয়রানির অভিযোগ রয়েছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে গত মঙ্গলবার মধ্যরাতে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ ও কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ হোটেলটিতে অভিযান চালিয়ে সাতজন খদ্দের, ২৬ তরুণী, হোটেলের ছয়জন স্টাফকে গ্রেপ্তার করে। এ ঘটনায় হোটেল মালিক জসিম উদ্দিন শান্তসহ সবার বিরুদ্ধে কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলা করা হয়েছে। পরে বুধবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে তাদের কুমিল্লা কারাগারে পাঠানো হয়।