ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠকে দ্বি-পাক্ষিক সম্পর্কের সব বিষয়ে খোলামেলা আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, বাংলাদেশের জন্য এ এক ঐতিহাসিক মূহুর্ত। সীমান্তে ৬৮ বছরের মানবিক সংকটের সমাধানের জন্য শেখ হাসিনা ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী এবং ভারতের সকল দল ও জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণেও ঘোষণা দেন তিনি।
সফররত ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক এবং বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে ১৯টি চুক্তি-সমঝোতা স্মারকে সইয়ের পর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এক যৌথ বিবৃতিতে শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন। স্বাক্ষরিত চুক্তি এবং সমঝোতার আওতায় ভারতকে চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ব্যবহারের সম্মতি দিয়েছে বাংলাদেশ।
অন্যদিকে, ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এ সফরকে তার জীবনের একটি বিশেষ মূহুর্ত হিসেবে উল্লেখ করেন। আতিথেয়তার জন্য বাংলাদেশের জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান তিনি। সোনার বাংলা গড়ার ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদানের কথা স্মরণ করে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু ছিলেন আমাদের যুগের একজন শ্রেষ্ঠ নেতা। আলোচনার মাধ্যমে তিস্তাসহ অন্যান্য নদীর পানি বন্টনের সমস্যার সমাধানেরও আশাবাদ ব্যক্ত করেন মোদি।
যৌথ বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদী এবং আমি উভয়েই এ বিষয়ে সম্মত হয়েছি যে, আন্তঃযোগাযোগ শুধু এই দুদেশের নয়, এই অঞ্চলের উন্নয়নের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। উপকূলীয় নৌ চলাচল চুক্তি, বাণিজ্য চুক্তির নবায়ন, অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন প্রটোকল স্বাক্ষর এবং এর সঙ্গে নতুন বাস সার্ভিস উদ্বোধন এ অঞ্চলে নিরবচ্ছিন্ন সংযোগ প্রতিষ্ঠার প্রতি আমাদের অঙ্গীকারের প্রতি দৃষ্টান্ত। চুক্তিগুলোতে যে নতুন বিষয়সমূহ সন্নিবেশিত হয়েছে তার মাধ্যমে বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও ব্যবসার প্রসারে নতুন নতুন ক্ষেত্র তৈরি হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে আমরা সত্যিই আনন্দিত ও গর্বিত। আমরা যৌথভাবে আমাদের দ্বি-পক্ষীয় সম্পর্ককে নতুন সম্ভাবনার যুগে ও অধিকতর উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছি। মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অপরিসীম অবদানের কথাও কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ভারত আমাদের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেশি দেশ এবং একই সঙ্গে আমরা পরস্পরের উন্নয়ন সহযোগী। আজকের এই অপরাহ্নে আমাদের মধ্যে খুবই ফলপ্রসূ দ্বি-পক্ষীয় আলোচনা হয়েছে। আমাদের আলোচনা ছিল গঠনমূলক। আমরা পরস্পরের উদ্বেগ এবং অগ্রধিকার বিষয়গুলো সম্পর্কে অবগত। দ্বি-পক্ষীয় সম্পর্কের সব বিষয় নিয়েই আমাদের মধ্যে খোলামেলা আলোচনা হয়েছে।
অন্যদিকে, ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এ সফরকে তার জীবনের একটি বিশেষ মূহুর্ত হিসেবে উল্লেখ করেন। আতিথেয়তার জন্য বাংলাদেশের জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান তিনি। সোনার বাংলা গড়ার ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদানের কথা স্মরণ করে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু ছিলেন আমাদের যুগের একজন শ্রেষ্ঠ নেতা। আলোচনার মাধ্যমে তিস্তাসহ অন্যান্য নদীর পানি বন্টনের সমস্যার সমাধানেরও আশাবাদ ব্যক্ত করেন মোদি।
যৌথ বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদী এবং আমি উভয়েই এ বিষয়ে সম্মত হয়েছি যে, আন্তঃযোগাযোগ শুধু এই দুদেশের নয়, এই অঞ্চলের উন্নয়নের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। উপকূলীয় নৌ চলাচল চুক্তি, বাণিজ্য চুক্তির নবায়ন, অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন প্রটোকল স্বাক্ষর এবং এর সঙ্গে নতুন বাস সার্ভিস উদ্বোধন এ অঞ্চলে নিরবচ্ছিন্ন সংযোগ প্রতিষ্ঠার প্রতি আমাদের অঙ্গীকারের প্রতি দৃষ্টান্ত। চুক্তিগুলোতে যে নতুন বিষয়সমূহ সন্নিবেশিত হয়েছে তার মাধ্যমে বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও ব্যবসার প্রসারে নতুন নতুন ক্ষেত্র তৈরি হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে আমরা সত্যিই আনন্দিত ও গর্বিত। আমরা যৌথভাবে আমাদের দ্বি-পক্ষীয় সম্পর্ককে নতুন সম্ভাবনার যুগে ও অধিকতর উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছি। মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অপরিসীম অবদানের কথাও কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ভারত আমাদের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেশি দেশ এবং একই সঙ্গে আমরা পরস্পরের উন্নয়ন সহযোগী। আজকের এই অপরাহ্নে আমাদের মধ্যে খুবই ফলপ্রসূ দ্বি-পক্ষীয় আলোচনা হয়েছে। আমাদের আলোচনা ছিল গঠনমূলক। আমরা পরস্পরের উদ্বেগ এবং অগ্রধিকার বিষয়গুলো সম্পর্কে অবগত। দ্বি-পক্ষীয় সম্পর্কের সব বিষয় নিয়েই আমাদের মধ্যে খোলামেলা আলোচনা হয়েছে।