এ যেন মগের মুল্লুক। যে যার ইচ্ছেমতো বিভিন্ন পণ্যের দাম বাড়িয়ে দিচ্ছে। মানা হচ্ছে না সরাকারের নির্দেশনা। এদিকে দ্রব্যমূল্যের বাড়তি দরে নতুন দুশ্চিন্তার নাম ভোজ্যতেল।
সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি মূল্যে সয়াবিন তেল সরবরাহ ও বিক্রি করছে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান। মাত্র চার দিন আগে লিটারে সাত টাকা বাড়িয়ে বোতলজাত সয়াবিন তেলের নতুন দাম ১৯২ টাকা ঠিক করে সরকার।
তবে রাজধানীর বাজারে এই দামে সয়াবিন মেলে না। তাকে আরও অন্তত ৩ টাকা বেশি খরচ করতে হয়। বাড়তি এই দামের কারণ জানা নেই খোদ বিক্রেতাদের।
কেন এই বাড়তি দাম? উত্তর জানা নেই খোদ বিক্রেতাদের। মাঝে মাঝে অভিযান চললেও দেখার যেন কেউ নেই।
সবজির বাজারে চলছে দাম বাড়া-কমার খেলা। একটি পণ্যের দাম কমে তো বাড়ে দুটির। সপ্তাহ ব্যবধানে অধিকাংশ সবজির দাম কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা কমলেও নতুন করে উত্তাপ ছড়াচ্ছে শসা, গাজর ও টমেটোর দর।
ডিম ও মুরগির বাজারে স্বস্তি ফিরলেও বাড়তি দরেই বিক্রি হচ্ছে চাল। এতে কমেছে ক্রেতা।
এদিকে নীরব ঘাতকের ভূমিকায় বরবরেই মতোই সোচ্চার টয়লেট্রিজ কোম্পানিগুলো। অন্যান্য পণ্যের ক্ষেত্রে অভিযান চললেও এক্ষেত্রে দেখার যেন কেউ নেই।