সেনা মোতায়েন নিয়ে গণমাধ্যমের প্রকাশিত প্রতিবেদনকে বিভ্রান্তিকর দাবি করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সেনাবাহিনী যেখানেই অবস্থান করুক তারা সবসময় প্রস্তুত থাকবে। তাদের কার্যকারিতা সমান পর্যায়ে থাকবে। আজ সন্ধ্যায় ইসির পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব দাবি করা হয়। আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী ছাড়া তিন সিটি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী অধিকাংশ প্রার্থী সেনা মোতায়েনের পক্ষে। এ প্রেক্ষিতে গত ২১শে এপ্রিল ভোটগ্রহণের দুইদিন আগ থেকে পরদিন পর্যন্ত সেনা মোতায়েনের ঘোষণা দেয়া হয়। এ ব্যাপারে সেনাবাহিনীর প্রিন্সিপাল স্টাফ বরাবর চিঠি দেয়া হয়। পরদিন চিঠি সংশোধন করে সেনাবাহিনীকে সেনানিবাসে রাখার সিদ্ধান্ত জানায় ইসি। ইসির ভূমিকা নির্বাচনের আগে ব্যাপক বিতর্কের সৃষ্টি করে।
ইসির পরিচালক (জনসংযোগ) এস এম আসাদুজ্জামান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আসন্ন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন যেহেতু শুধুমাত্র ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরীর মধ্যে সীমাবদ্ধ এবং সেনানিবাস শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত, সেহেতু সেখান হতে মিরপুর বা উত্তরা যাওয়া যেমন সহজ তেমনি দক্ষিণে যাওয়াও সহজ। তাই সুবিধার জন্য ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে অবস্থান করলেও কমিশন কর্তৃক মোতায়েনকৃত সেনাবাহিনীর ইউনিটসমূহ সম্পূর্ণ প্রস্তুুত অবস্থায় থাকবে, যেভাবে সেনানিবাসের বাইরে বিভিন্ন স্টেডিয়াম কিংবা অন্যান্য অস্থায়ী ক্যাম্পে থেকে থাকে। এতে করে ডাক পরলে তাৎক্ষণিকভাবে তারা মুভ করতে পারে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে সেনাবাহিনী অস্থায়ী ক্যাম্পেই থাকুক আর সেনানিবাসেই থাকুক তাদের মুভমেন্ট সময় একই থাকবে এবং তাতে করে তাদের কার্যকারিতাও সমান পর্যায়েই থাকবে। এছাড়া ভোটগ্রহণের দিন বিভিন্ন যানবাহনের চলাচলের উপর নিষেধাজ্ঞা থাকবে ফলে রাস্তায় যানজট থাকবে না। তাই খুব দ্রুতই সেনাবহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে সেনাবাহিনী অস্থায়ী ক্যাম্পেই থাকুক আর সেনানিবাসেই থাকুক তাদের মুভমেন্ট সময় একই থাকবে এবং তাতে করে তাদের কার্যকারিতাও সমান পর্যায়েই থাকবে। এছাড়া ভোটগ্রহণের দিন বিভিন্ন যানবাহনের চলাচলের উপর নিষেধাজ্ঞা থাকবে ফলে রাস্তায় যানজট থাকবে না। তাই খুব দ্রুতই সেনাবহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারবে।