তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বাগ্বিতণ্ডার জেরে হুমকির এক দিন পরই খুন। যাত্রাবাড়ীতে এলোপাতাড়ি ছুরির আঘাতে পুলিশের এক সোর্সকে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। ঘাতক শ্যামল পলাতক হলেও শিগগিরই গ্রেফতারে মাঠে নেমেছে পুলিশ।
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে পূর্বশত্রুতার জেরে ছুরিকাঘাতে আশরাফুর রহমান মোল্লা (৫৪) নামে একজনকে হত্যা করা হয়েছে। সোমবার (১১ জুলাই) বিকেল ৫টার দিকে যাত্রাবাড়ী থানার পাশে টিঅ্যান্ডটি অফিস সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক সন্ধ্যা ৭টায় তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, বাগ্বিতণ্ডার জেরে এক দিন আগেও আশরাফকে হত্যার হুমকি দিয়েছিলেন স্থানীয় টেম্পো স্ট্যান্ডের শ্রমিক শ্যামল। তবে নিছক বাগ্বিতণ্ডা নয়, আশরাফকে পরিকল্পিতভাবে হত্যার দাবি পরিবারের।
তার আত্মীয় মিজানুর রহমান জানান, যাত্রাবাড়ী মাছের আড়তে ব্যবসা করতেন আশরাফ। এ ছাড়াও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সোর্স হিসেবে কাজ করতেন। বিভিন্ন কারণে স্থানীয় শ্যামল, পলাশসহ ৮-১০ জন মিলে তাকে ছুরিকাঘাত করে। খবর পেয়ে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে মৃত্যু হয়।
যাত্রাবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাজহারুল ইসলাম জানান, বাগ্বিতণ্ডার জেরে এক দুর্বৃত্ত তাকে ছুরিকাঘাত করেছে। ঘটনার পর স্বজনরা তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে তার মৃত্যু হয়। ঘাতকের নাম-পরিচয় জানা গেছে। তাকে আটকের চেষ্টা চলছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
তার বাবার নাম মৃত তোফায়েল মোল্লা। যাত্রাবাড়ী বিবির বাগিচা এলাকায় বসবাস করতেন তিনি। দীর্ঘদিন ধরে র্যাব ও পুলিশের সোর্স হিসেবে কাজ করতেন।
তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বাগ্বিতণ্ডার জেরে হুমকির এক দিন পরই খুন। যাত্রাবাড়ীতে এলোপাতাড়ি ছুরির আঘাতে পুলিশের এক সোর্সকে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। ঘাতক শ্যামল পলাতক হলেও শিগগিরই গ্রেফতারে মাঠে নেমেছে পুলিশ।
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে পূর্বশত্রুতার জেরে ছুরিকাঘাতে আশরাফুর রহমান মোল্লা (৫৪) নামে একজনকে হত্যা করা হয়েছে। সোমবার (১১ জুলাই) বিকেল ৫টার দিকে যাত্রাবাড়ী থানার পাশে টিঅ্যান্ডটি অফিস সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক সন্ধ্যা ৭টায় তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, বাগ্বিতণ্ডার জেরে এক দিন আগেও আশরাফকে হত্যার হুমকি দিয়েছিলেন স্থানীয় টেম্পো স্ট্যান্ডের শ্রমিক শ্যামল। তবে নিছক বাগ্বিতণ্ডা নয়, আশরাফকে পরিকল্পিতভাবে হত্যার দাবি পরিবারের।
তার আত্মীয় মিজানুর রহমান জানান, যাত্রাবাড়ী মাছের আড়তে ব্যবসা করতেন আশরাফ। এ ছাড়াও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সোর্স হিসেবে কাজ করতেন। বিভিন্ন কারণে স্থানীয় শ্যামল, পলাশসহ ৮-১০ জন মিলে তাকে ছুরিকাঘাত করে। খবর পেয়ে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে মৃত্যু হয়।
যাত্রাবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাজহারুল ইসলাম জানান, বাগ্বিতণ্ডার জেরে এক দুর্বৃত্ত তাকে ছুরিকাঘাত করেছে। ঘটনার পর স্বজনরা তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে তার মৃত্যু হয়। ঘাতকের নাম-পরিচয় জানা গেছে। তাকে আটকের চেষ্টা চলছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
তার বাবার নাম মৃত তোফায়েল মোল্লা। যাত্রাবাড়ী বিবির বাগিচা এলাকায় বসবাস করতেন তিনি। দীর্ঘদিন ধরে র্যাব ও পুলিশের সোর্স হিসেবে কাজ করতেন।