আসন্ন তিন সিটি নির্বাচনে মাঠে থাকছে না সেনাবাহিনী। স্ট্রাইকিং ও রিজার্ভ ফোর্স হিসাবে সেনানিবাসেই অবস্থান করবেন সেনা সদস্যরা। রিটার্নিং অফিসার চাইলে তারা মাঠে নামবেন। গতকাল নতুন করে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে চিঠি পাঠিয়েছে নির্বাচন কমিশন। তবে এ চিঠির বিষয়ে গণমাধ্যমকে কিছু জানানো হয়নি। নির্বাচনে সেনা চেয়ে আগের দিন পাঠানো চিঠির বিষয়বস্তু পরিবর্তন করে গতকাল এ চিঠি দেয়া হয়েছে। এ বিষয়ে রাতে নির্বাচন কমিশনার, কমিশন সচিব ও উর্ধতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে কাউকে পাওয়া যায়নি। নির্বাচনে সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত জানানোর পরের দিন হঠাৎ করে চিঠি দিয়ে অবস্থান পরিবর্তন করায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে প্রার্থীদের মধ্যে।
ইসির নির্বাচন পরিচালনা বিভাগ-২ এর উপ-সচিব মো. সামসুল আলম স্বাক্ষরিত সংশোধিত চিঠি সেনাবাহিনীর প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসারের কাছে পাঠানো হয়েছে বলে একটি সূত্র জানিয়েছে। এর আগে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সেনাবাহিনী সহায়তা চেয়ে একইভাবে একটি চিঠি পাঠানো হয়। তবে সেখানে সেনানিবাসে সেনাসদস্যদের অবস্থানের বিষয়টি উল্লেখ ছিল না।
নতুন চিঠিতে এই বাক্যটি প্রতিস্থাপিত হয়েছে এভাবে- তারা (সেনাবাহিনী) মূলত সেনানিবাসের অভ্যন্তরে রিজার্ভ ফোর্স হিসেবে অবস্থান করবেন এবং রিটার্নিং কর্মকর্তার অনুরোধে ষ্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে তারা পরিস্থিতি মোকাবিলা করবে।
ইসির নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপসচিব সামসুল আলম বলেন, দ্বিতীয় চিঠিটি আগের চিঠির স্থলাভিষিক্ত হবে। বুধবার সন্ধ্যার পর পাঠানো চিঠিটি নিয়ে আর কোনো মন্তব্য করতে চাননি তিনি। দুটি চিঠি বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, দুটির ভাষা প্রায় একই রকম। শুধু একটি স্থানে পরিবর্তন এসেছে। মঙ্গলবার পাঠানো চিঠিতে বক্তব্য ছিল- ‘তারা মূলত স্ট্রাইকিং ফোর্স এবং রিজার্ভ ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। রিটার্নিং কর্মকর্তা ডাকলেই তারা পরিস্থিতি মোকাবেলা করবেন।
মঙ্গলবারের চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, সিটি নির্বাচনকে সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ করার জন্য ভোটগ্রহণের আগের দুইদিন, ভোট গ্রহনের দিন এবং ভোট গ্রহণের পরের দিনসহ মোট চারদিনের জন্য সেনাবাহিনী মোতায়েনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
মঙ্গলবার দুপুরে নির্বাচন কমিশনার মো. শাহনেওয়াজ জানান স্ট্রাইকিং ও রিজার্ভ ফোর্স হিসাবে ২৬শে এপ্রিল থেকে ২৮শে এপ্রিল পর্যন্ত সেনা মোতায়েন থাকবে। তিনি বলেন, আমরা নির্বাচনকে সুষ্ঠু সুন্দর ও গ্রহণযোগ্য করার জন্য এবং জনমনে যাতে কোনো ভীতি না থাকে, ভোটাররা যাতে সুন্দরভাবে নির্বিঘেœ নিশ্চিতে ভোট দিতে পারে সেজন্য আমরা সেনাবাহিনী মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই বাহিনী নির্বাচনের আগের দুইদিন ও নির্বাচনের পরের দিন অর্থাৎ ২৬ থেকে ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত মোতায়েন থাকবে বলে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সাথে সাথে অন্যান্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাও নিবে ইসি। তিনি বলেন, আমরা সেনাবাহিনীকে রিজার্ভ ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেব ব্যবহার করব। যতই দরকার হবে, রিটানিং কর্মকর্তা যখন চাইবেন তাতে সাড়া দিয়ে চলে আসবেন তারা।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, কোনো নির্বাচনেই সেনাবাহিনীকে ভোট সেন্টারের ভেতরে ডিউটি দেওয়া হয় না। এবারও দেওয়া হবে না। মূলত তারা রিজার্ভ ও স্টাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে।
নতুন চিঠিতে এই বাক্যটি প্রতিস্থাপিত হয়েছে এভাবে- তারা (সেনাবাহিনী) মূলত সেনানিবাসের অভ্যন্তরে রিজার্ভ ফোর্স হিসেবে অবস্থান করবেন এবং রিটার্নিং কর্মকর্তার অনুরোধে ষ্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে তারা পরিস্থিতি মোকাবিলা করবে।
ইসির নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপসচিব সামসুল আলম বলেন, দ্বিতীয় চিঠিটি আগের চিঠির স্থলাভিষিক্ত হবে। বুধবার সন্ধ্যার পর পাঠানো চিঠিটি নিয়ে আর কোনো মন্তব্য করতে চাননি তিনি। দুটি চিঠি বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, দুটির ভাষা প্রায় একই রকম। শুধু একটি স্থানে পরিবর্তন এসেছে। মঙ্গলবার পাঠানো চিঠিতে বক্তব্য ছিল- ‘তারা মূলত স্ট্রাইকিং ফোর্স এবং রিজার্ভ ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। রিটার্নিং কর্মকর্তা ডাকলেই তারা পরিস্থিতি মোকাবেলা করবেন।
মঙ্গলবারের চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, সিটি নির্বাচনকে সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ করার জন্য ভোটগ্রহণের আগের দুইদিন, ভোট গ্রহনের দিন এবং ভোট গ্রহণের পরের দিনসহ মোট চারদিনের জন্য সেনাবাহিনী মোতায়েনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
মঙ্গলবার দুপুরে নির্বাচন কমিশনার মো. শাহনেওয়াজ জানান স্ট্রাইকিং ও রিজার্ভ ফোর্স হিসাবে ২৬শে এপ্রিল থেকে ২৮শে এপ্রিল পর্যন্ত সেনা মোতায়েন থাকবে। তিনি বলেন, আমরা নির্বাচনকে সুষ্ঠু সুন্দর ও গ্রহণযোগ্য করার জন্য এবং জনমনে যাতে কোনো ভীতি না থাকে, ভোটাররা যাতে সুন্দরভাবে নির্বিঘেœ নিশ্চিতে ভোট দিতে পারে সেজন্য আমরা সেনাবাহিনী মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই বাহিনী নির্বাচনের আগের দুইদিন ও নির্বাচনের পরের দিন অর্থাৎ ২৬ থেকে ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত মোতায়েন থাকবে বলে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সাথে সাথে অন্যান্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাও নিবে ইসি। তিনি বলেন, আমরা সেনাবাহিনীকে রিজার্ভ ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেব ব্যবহার করব। যতই দরকার হবে, রিটানিং কর্মকর্তা যখন চাইবেন তাতে সাড়া দিয়ে চলে আসবেন তারা।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, কোনো নির্বাচনেই সেনাবাহিনীকে ভোট সেন্টারের ভেতরে ডিউটি দেওয়া হয় না। এবারও দেওয়া হবে না। মূলত তারা রিজার্ভ ও স্টাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে।