রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, কমলাপুর রেলস্টেশনে ভিড় কমাতে ঢাকার ৬ কেন্দ্র থেকে টিকিট নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
কেন্দ্রগুলো হলো- কমলাপুর রেলস্টেশন, কমলাপুর শহরতলী প্ল্যাটফর্ম, ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশন, তেজগাঁও স্টেশন, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট স্টেশন ও ফুলবাড়িয়া (পুরাতন রেলওয়ে স্টেশন)। এছাড়াও গাজীপুরের জয়দেবপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকেও পাওয়া যাবে টিকিট।
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানায়, ঢাকার কমলাপুর স্টেশনে সমগ্র উত্তরাঞ্চলগামী আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট, কমলাপুর শহরতলী প্লাটফর্ম থেকে রাজশাহী ও খুলনাগামী ট্রেনের টিকিট, ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশন থেকে চট্টগ্রাম ও নোয়াখালীগামী আন্তঃনগরের টিকিট, তেজগাঁও স্টেশনে পাওয়া যাবে ময়মনসিংহ, জামালপুর, দেওয়ানগঞ্জগামী ঈদ স্পেশাল ট্রেনের টিকিট।
এছাড়া ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনে পাওয়া যাবে নেত্রকোণাগামী মোহনগঞ্জ ও হাওর এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিট, ফুলবাড়িয়া স্টেশন থেকে পাওয়া যাবে সিলেট ও কিশোরগঞ্জগামী টিকিট। গাজীপুরের জয়দেবপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে পঞ্চগড়ের বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম ঈদ স্পেশাল ট্রেনের টিকিট বিক্রি হবে।
শুক্রবার আগাম টিকিট বিক্রির প্রথম দিনে পাওয়া যাবে ৫ জুলাইয়ের টিকিট। ২ জুলাই পাওয়া যাবে ৬ জুলাইয়ের আগাম টিকিট, ৩ জুলাই পাওয়া যাবে ৭ জুলাইয়ের টিকিট, ৪ জুলাই পাওয়া যাবে ৮ জুলাইয়ের টিকিট ও ৫ জুলাই দেওয়া হবে ৯ জুলাইয়ের টিকিট।
৭ জুলাই থেকে পাওয়া যাবে ফিরতি টিকিট। ৭ জুলাই পাওয়া যাবে ১১ জুলাইয়ের ফিরতি টিকিট, এরপর ৮ জুলাই পাওয়া যাবে ১২ জুলাইয়ের টিকিট, ৯ জুলাই মিলবে ১৩ জুলাইয়ের টিকিট ও ১১ জুলাই পাওয়া যাবে ১৪ ও ১৫ জুলাইয়ের টিকিট।
এছাড়া মোট টিকিটের অর্ধেক পাওয়া যাবে অনলাইনে। তবে বিক্রি করা ঈদযাত্রার আগাম টিকিট ফেরত নেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। এছাড়া স্পেশাল ট্রেনের কোনো টিকিট অনলাইনে পাওয়া যাবে না। শুধু স্টেশন কাউন্টারে বিক্রি করা হবে।