লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার বালাইশপুর এলাকায় পুলিশ ও দ্বীন মোহাম্মদ জিহাদ বাহিনীর সন্ত্রাসীদের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে।
চন্দ্রগঞ্জ থানা পুলিশ জানায়, সদর উপজেলার জয়পুর ইউনিয়নের রাজারামঘোষ গ্রামের মৃত রুহুল আমিনের ছেলে দ্বীন মোহাম্মদ জিহাদ লক্ষ্মীপুর পুলিশের তালিকাভূক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী। তার বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজি অপহরণসহ বেশ কয়েকটি মামলা রয়েছে লক্ষ্মীপুর সদর, চন্দ্রগঞ্জ ও চাটখিল থানায়। শুক্রবার রাতে লক্ষ্মীপুর-চাটখিল সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে চাটখিল থানা পুলিশ জিহাদকে আটক করে। পরে চন্দ্রগঞ্জ থানা পুলিশের কাছে জিহাদকে হস্তান্তর করে চাটখিল থানা পুলিশ। শনিবার রাত তিনটার দিকে চন্দ্রগঞ্জ থানা পুলিশ জিহাদকে নিয়ে অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান চালায়। এসময় বালাইশপুর এলাকায় পৌঁছলে জিহাদ বাহিনীর সন্ত্রাসীরা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পুলিশকে লক্ষ্য করে কয়েক রাউন্ড গুলি ছুঁড়ে। এসময় পুলিশও পাল্টা গুলি ছুঁড়ে। এসময় জিহাদ গুলিবিদ্ধ হন। আহত হন তিন পুলিশ সদস্য। ঘটনাস্থল থেকে একটি এলজি ও তিন রাউন্ড গুলি উদ্ধার করে বলে পুলিশ দাবি করেছে।
পুলিশ সুপার শাহ মিজান সাফিউর রহমান জানান, জিহাদ পুলিশের তালিকাভূক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী। তার বিরুদ্ধে থানায় ১৪টি মামলা রয়েছে। এদিকে জিহাদ নিজেকে জয়পুর ইউনিয়নের যুবলীগের কর্মী বলে দাবী করলেও যুবলীগের নেতাকর্মীরা তা অস্বীকার করেছেন।
পুলিশ সুপার শাহ মিজান সাফিউর রহমান জানান, জিহাদ পুলিশের তালিকাভূক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী। তার বিরুদ্ধে থানায় ১৪টি মামলা রয়েছে। এদিকে জিহাদ নিজেকে জয়পুর ইউনিয়নের যুবলীগের কর্মী বলে দাবী করলেও যুবলীগের নেতাকর্মীরা তা অস্বীকার করেছেন।