তৃতীয় ধাপের ৬২টি পৌরসভায় গতকাল নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ওই নির্বাচনে ব্যাপক অনিয়ম ও কারচুরি অভিযোগে বেশ কয়েকটি পৌরসভায় বিএনপির প্রার্থীরা দুপুরেই নির্বাচন বর্জন করেন। তবে বরাবরের মতো বেশির ভাগ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন ৪৫টি পৌরসভায়। এছাড়া বিএনপি মনোনীত ধানের শীষের প্রার্থীরা ৩টি ও ১৪টিতে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। তৃতীয় ধাপে যারা পৌর মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন তারা হলেন- চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুর পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী মতিউর রহমান মতি খান চামুচ প্রতীক নিয়ে সাত হাজার ৬২৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকের মুহাম্মদ গোলাম রাব্বানী বিশ্বাস পেয়েছেন সাত হাজার ৬২ ভোট। নওগাঁ পৌরসভা নির্বাচনে তৃতীবার মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপির প্রার্থী বর্তমান মেয়র নজমুল হক সনি। ২৯ হাজার ২৫৯ ভোট পেয়ে নজমুল হক সনি বেসরকারিভাবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন।
তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের নির্মল কৃঞ্চ সাহা পেয়েছেন ২৪ হাজার ৯৪৪ ভোট। নওগাঁর ধামইরহাট পৌরসভা নির্বাচনে দ্বিতীয় বারের মতো মেয়র পদে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী মো.আমিনুর রহমান। তিনি সাত হাজার ৯৮৩ ভোট পেয়ে দ্বিতীয়বারের মত নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষের প্রার্থী মাহবুবুর রহমান চৌধুরী চপল পেয়েছেন তিন হাজার ৪৯ ভোট। মুন্সীগঞ্জ পৌরসভায় মেয়র পদে আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ ফয়সাল বিপ্লব ২৭ হাজার ২৭৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শহিদুল ইসলাম পেয়েছেন ২৬০৪ ভোট। সাতক্ষীরার কলারোয়া পৌরসভা নির্বাচনের মেয়র পদে নৌকার প্রার্থী মনিরুজ্জামান বুলবুল বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। মনিরুজ্জামান বুলবুল ১৩ হাজার ৪৬৯ ভোট পেয়ে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক মেয়র আক্তারুল ইসলামের স্ত্রী স্বতন্ত্র প্রার্থী নার্গিস সুলতানা জগ প্রতীকে পেয়েছেন এক হাজার ৬২৮ ভোট। বিএনপির ধানের শীষ প্রতীকে শেখ শরীফুজ্জামান তুহিন পেয়েছেন ৫০৫ ভোট। নড়াইল পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আঞ্জুমান আরা ১৯ হাজার ২৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মো. জুলফিকার আলী ম-ল পেয়েছেন চার হাজার ৪৬৪ ভোট। নড়াইলের
কালিয়া পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. ওয়াহিদুজ্জামান হীরা ১২ হাজার ২১১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী স ম ওয়াহিদুজ্জামান মিলু ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন ৬২৬ ভোট। দিনাজপুরের হাকিমপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও বর্তমান মেয়র জামিল হোসেন চলন্ত ১০ হাজার ৯৯২ ভোট পেয়ে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সাখাওয়াত হোসেন শিল্পী ভোট পেয়েছেন চার হাজার ৯৬৩টি। চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে
আওয়ামী লীগ মনোনিত প্রার্থী আ স ম মাহবুব উল আলম লিপন ২৩ হাজার ৬৫৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনিত প্রার্থী আব্দুল মান্নান খান বাচ্চু পেয়েছেন ১১ হাজার ৫৪৯ ভোট। গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মুকিতুর রহমান রাফি ১১ হাজার ১৪৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী মো. ফারুক আহম্মেদ পেয়েছেন পাঁচ হাজার ৪৯৪ ভোট। যশোরের মণিরামপুরে পৌরসভায় দ্বিতীয়বারের মত মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন কাজী মাহামুদুল হাসান। নৌকা প্রতীক নিয়ে কাজী মাহামুদুল হাসান ১৪ হাজার ১৯৬ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শহীদ ইকবাল হোসেন ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন এক হাজার ৭০০ ভোট। ঝিনাইদহের হরিনাকু-ু পৌরসভায় নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ফারুক হোসেন পেয়েছেন সাত হাজার ৩৪৭ ভোট। তার নিকটতম আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী সাইফুল ইসলাম টিপু মল্লিক জগ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন চার হাজার ৯১৩ ভোট। কোটচাঁদপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী মোবাইল প্রতীক নিয়ে শহিদুজ্জামান সেলিম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন আট হাজার ৩৪২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষের প্রার্থী এস এম সালাউদ্দিন বুলবুল সিডল পেয়েছেন সাত হাজার ১২৮ ভোট। কিশোরগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনের ফল স্থগিত স্থগিত হওয়া ওয়ালী নেওয়াজ খান কলেজ পূর্ব তিনতলা ভবন ভোটকেন্দ্রে আজ পুনরায় ভোট হয়েছে। “আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. পারভেজ মিয়া ২৮ কেন্দ্রের সব কটিতে পেয়েছেন ২১ হাজার ৮২৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মো. ইসরাইল মিয়া মোট পেয়েছেন ২০ হাজার ৯৫৪ ভোট।” কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে কটিয়াদী পৌরসভা নির্বাচনে বেসরকারি ফল অনুযায়ী আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শওকত উসমান শুক্কুর আলী ১৩ হাজার ৩৪৬ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী তোফাজ্জল হোসেন খান দিলীপ পেয়েছেন পাঁচ হাজার ৩৯৫ ভোট। পিরোজপুরের স্বরূপকাঠি পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী মো. গোলাম কবির বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। গোলাম কবির পেয়েছেন তিন হাজার ৯৫২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মাহমুদুর রহমান খান মোবাইল ফোন প্রতীকে পেয়েছেন তিন হাজার ১৪৪ ভোট। শেরপুরের নকলা পৌরসভা নির্বাচনে টানা দ্বিতীয়বারের মত মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন নকলা উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাফিজুর রহমান লিটন। লিটন ১২ হাজার ছয় ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মিজানুর রহমান পেয়েছেন চার হাজার ৯৫০ ভোট। আর বিএনপি মনোনীত এনামুল হক রিপন পেয়েছেন পেয়েছেন দুই হাজার ৯৮৫ ভোট। শেরপুরের পৌরসভায় ১২ হাজার ৯৮৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আবু বক্কর সিদ্দিক। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী আনোয়ার হোসেন পেয়েছেন দুই হাজার ৪২৩ ভোট। বগুড়ার গাবতলী পৌরসভায় বিএনপির প্রার্থী বর্তমান মেয়র সাইফুল ইসলাম ছয় হাজার ৯৫৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম আওয়ামী লীগের মোমিনুল হক শিলু পেয়েছেন পাঁচ হাজার ১১৫ ভোট। বগুড়ার কাহালু পৌরসভায় বিএনপির আব্দুল মান্নান ধানের শীষ প্রতীকে পাঁচ হাজার ৩২১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও বর্তমান মেয়র হেলালুদ্দিন কবিরাজ পেয়েছেন চার হাজার ২৯০ ভোট। বগুড়ার শিবগঞ্জ পৌরসভায় মেয়র হলেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী তৌহিদুর রহমান মানিক। তিনি নৌকা প্রতীকে ১২ হাজার ৩৯৮ ভোট পেয়েছেন। বগুড়ার ধুনট পৌরসভায় বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী এজিএম বাদশা। তিনি পেয়েছেন তিন হাজার ৯০৬ ভোট। নিকটতম আওয়ামী লীগের টি আই নূরুন্নবী তারিক পেয়েছেন ৩১৫৫ ভোট। শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল বাশার চৌকদার জগ প্রতীক নিয়ে আট হাজার ৮৮৬ ভোট বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আব্দুল মান্নান হাওলাদার পেয়েছেন দুই হাজার ৩৩৮ ভোট। শরীয়তপুরের জাজিরা পৌরসভায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী ইদ্রিস মাদবর ছয় হাজার ৬০৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবদুল হক কবিরাজ পেয়েছেন পাঁচ হাজার ৭৭৩ ভোট। শরীয়তপুরের নড়িয়া পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ ১২ হাজার ৮৭৫ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মনোনীত প্রার্থী সৈয়দ রিন্টু পেয়েছেন ৪৯৪ ভোট। ফেনী পৌরসভায় আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের নজরুল ইসলাম স্বপন ৬৯ হাজার ৩০৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম ধানের শীষ প্রতীকের আলাল উদ্দিন আলাল এক হাজার ৯৪৯ ভোট পেয়েছেন। চুয়াডাঙ্গার দর্শনা দর্শনা পৌরসভা নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের মতিয়ার রহমান ১৭ হাজার ৭৩৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী হাবিবুর রহমান পেয়েছেন এক হাজার ১৯৪ ভোট। বরগুনা পৌরসভায় মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের কামরুল আহসান মহারাজ। নয় হাজার ২৯৭ ভোট পেয়ে তিনি মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. শাহাদাত হোসেন পেয়েছেন ছয় হাজার ৯০৩ ভোট। বরগুনার পাথরঘাটা পৌরসভায় মেয়র হয়েছেন আওয়ামী লীগের আনোয়ার হোসেন আকন। তিনি পেয়েছেন ছয় হাজার ৬৭ ভোট। তার নিকটতম মাহাবুবুর রহমান খান পেয়েছেন দুই হাজার ২৩২ ভোট। সিলেটের গোলাপগঞ্জে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী আমিনুল ইসলাম রাবেল পাঁচ হাজার ৮৫১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম আওয়ামী লীগের আরেক বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক মেয়র জাকারিয়া আহামদ পাপলু পেয়েছেন চার হাজার ৫৫৮ ভোট। সিলেটের জকিগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল আহাদ দুই হাজার ৮৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম আওয়ামী লীগের আরেক বিদ্রোহী ফারুক আহমদ পেয়েছেন দুই হাজার ৮১ ভোট। ময়মনসিংহের গৌরীপুর পৌরসভায় স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ রফিকুল ইসলাম নারকেল গাছ প্রতীক নিয়ে সাত হাজার হাজার ৮৭৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শফিকুল ইসলাম হবি পেয়েছেন সাত হাজার ২৬৬ ভোট। ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে আতাউর রহমান আতা পেয়েছেন ৯২৮ ভোট। ময়মনসিংহের ভালুকা পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মেজবাহ উদ্দিন কাইয়ুম ১৩ হাজার ৭৯৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হাতেম খান ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন চার হাজার ১০৯ ভোট। ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ পৌরসভায়
স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুস সাত্তার নারকেল গাছ প্রতীক নিয়ে নয় হাজার ৩৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীক নিয়ে হাবিবুর রহমান পেয়েছেন সাত হাজার ৯৬০ ভোট। ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে জুলফিকার আলী টিপু পেয়েছেন ২৬২ ভোট।