নিবন্ধন ও নবায়নের জন্য বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারসমূহকে ২৩শে আগস্ট পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছিল সরকার। এ সময়সীমা এরইমধ্যে শেষ হয়েছে। যেসব হাসপাতালের নিবন্ধন নেই তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে পারে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
এ বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল ও ক্লিনিক বিভাগের পরিচালক ডা. ফরিদ হোসেন মিয়া মানবজমিনকে বলেন, ২৩ তারিখ পর্যন্ত আবেদনের শেষ দিন ছিল। এবং সেটা এখনো বলবৎ আছে। মেয়াদ বাড়ানো হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, পরবর্তীতে সময় বাড়ানো হবে কি না সেটা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বিত সিদ্ধান্তে জানানো হবে। এখন পর্যন্ত ১২ হাজার আবেদন জমা হয়েছে। এবং সাড়ে ৪ হাজার লাইসেন্স প্রদান করা হয়েছে।
এ বিষয়ে বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক মালিক সমিতি জানিয়েছে, এ পর্যন্ত দশ হাজারের বেশি প্রতিষ্ঠান লাইসেন্স নবায়ন এবং নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছে।
সরকার যেসব শর্ত দিয়ছে, অল্প সময়ের মধ্যে সেগুলো পূরণ করা অনেক প্রতিষ্ঠানের জন্য কঠিন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সঙ্গে বৈঠক করে তারা সরকারি নিয়মকানুন কিছুটা শিথিলের আবেদন জানিয়েছেন।