গুগল বিশ্বের সেই প্রতিষ্ঠানগুলো একটি যারা যোগ্য মানুষকে যথাযথ পারিশ্রমিক দিকে কার্পণ্য করে না। গুগলের ইঞ্জিনিয়াররা একানকার তারকা কর্মী। এ প্রতিষ্ঠানে ইন্টার্নরা ৭০ হাজার থেকে ৮০ হাজার ডলার বেতনে চাকরি শুরু করেন। সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের বেতন ১ লাখ ১৮ হাজার ডলার থেকে শুরু। এরা সিনিয়র হলেই বেতনের কাঠামো দেড় লাখ ডলার ছাড়িয়ে যায়। প্রতিবছর ২৫ লাখ চাকরির দরখাস্ত পায় গুগল। এদের মধ্য থেকে চাকরি লাভ করেন মাত্র ৪ হাজার। আপনি নিজেও সেখানে চাকরিপ্রার্থী হতে পারেন। যদি সংশ্লিষ্ট বিভাগের ইঞ্জিনিয়ার হয়ে থাকেন, তবে সেখানে ৮০ লাখ টাকা বেতনের চাকরি পেতে হলে আপনার কয়েকটি বিষয় শিখতে হবে। এগুলো জেনে নিন।
১. কোড করতে পারা : যেকোনো একটি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ কেন্দ্রিক কোড শিখুন। যেমন- সি প্লাস প্লাস, জাভা অথা পাইথন।
২. নিজের কোড পরীক্ষার সামর্থ্য : তবে কোড করা শেখাটাই যথেষ্ট নয়। নিজে যে কোডটি তৈরি করেছেন তা পরীক্ষা করে দেখার দক্ষতা থাকতে হবে। এ থেকে বাগ খুঁজে বের করা, বিভিন্ন পরীক্ষা চালানো এবং সফটওয়্যার বদলে ফেলার পদ্ধতি জানতে হবে।
৩. অ্যাবস্ট্র্যাক্ট গণিতের কিছু শিক্ষা অর্জন : এ বিষয়ে মৌলিক জ্ঞান থাকতে হবে। এর মাধ্যমে যৌক্তিক কারণ খুঁজে বের করা এবং গণিতের ধারাবাহিকতা জানতে পারবেন আপনি।
৪. অপারেটিং সিস্টেম সম্পর্কে জানা : আনপার অবশ্যই অপারেটিং সিস্টেম সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। তবে যে কাজে বিশেষ দক্ষতা রয়েছে, তার ওপরই জোর দেবে গুগল।
৫. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে জ্ঞান : আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স সম্পর্কে জ্ঞান থাকাটা জরুরি। আর এ বিষয়ে নিজের কর্মীদের মোটামুটি জ্ঞানী দেখত চায় গুগল। কারণ প্রতিষ্ঠানটি রোবট ভালোবাসে।
৬. অ্যালগোরিদম এবং ডেটা সোর্স বোঝা : স্ট্যাকস, কিউই, ব্যাগসসহ কুইকসোর্ট, মার্জমোর্ট এবং হিপসোর্ট এর মতো সর্টিং অ্যালগোরিদম সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে।
৭. ক্রিপ্টোলজি জানা : এ সম্পর্কে ব্যাক জ্ঞান থাকা জরুরি। কারণ সাইবার নিরাপত্তা অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।
৮. কম্পিলারস গঠন শেখা : আপনি যখন এটি শিখবেন, তখন মানুষের জন্যে উচ্চমানের ভাষা ডিজাইন করতে পারবেন। যন্ত্রের জন্যে অধিক সামঞ্জস্যপূর্ণ প্রোগ্রামের ভাষা পদ্ধতিগতভাবে গঠন করতে পারবেন।
৯. প্যারালাল প্রোগ্রামিং জানা : আপনাকে আরো শিখতে হবে প্যারালাল প্রোগ্রামিং। কম্পিউটারে একযোগে কয়েক টন তথ্যের কাজ করতে শেখা খুবই জরুরি। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া
১. কোড করতে পারা : যেকোনো একটি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ কেন্দ্রিক কোড শিখুন। যেমন- সি প্লাস প্লাস, জাভা অথা পাইথন।
২. নিজের কোড পরীক্ষার সামর্থ্য : তবে কোড করা শেখাটাই যথেষ্ট নয়। নিজে যে কোডটি তৈরি করেছেন তা পরীক্ষা করে দেখার দক্ষতা থাকতে হবে। এ থেকে বাগ খুঁজে বের করা, বিভিন্ন পরীক্ষা চালানো এবং সফটওয়্যার বদলে ফেলার পদ্ধতি জানতে হবে।
৩. অ্যাবস্ট্র্যাক্ট গণিতের কিছু শিক্ষা অর্জন : এ বিষয়ে মৌলিক জ্ঞান থাকতে হবে। এর মাধ্যমে যৌক্তিক কারণ খুঁজে বের করা এবং গণিতের ধারাবাহিকতা জানতে পারবেন আপনি।
৪. অপারেটিং সিস্টেম সম্পর্কে জানা : আনপার অবশ্যই অপারেটিং সিস্টেম সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। তবে যে কাজে বিশেষ দক্ষতা রয়েছে, তার ওপরই জোর দেবে গুগল।
৫. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে জ্ঞান : আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স সম্পর্কে জ্ঞান থাকাটা জরুরি। আর এ বিষয়ে নিজের কর্মীদের মোটামুটি জ্ঞানী দেখত চায় গুগল। কারণ প্রতিষ্ঠানটি রোবট ভালোবাসে।
৬. অ্যালগোরিদম এবং ডেটা সোর্স বোঝা : স্ট্যাকস, কিউই, ব্যাগসসহ কুইকসোর্ট, মার্জমোর্ট এবং হিপসোর্ট এর মতো সর্টিং অ্যালগোরিদম সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে।
৭. ক্রিপ্টোলজি জানা : এ সম্পর্কে ব্যাক জ্ঞান থাকা জরুরি। কারণ সাইবার নিরাপত্তা অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।
৮. কম্পিলারস গঠন শেখা : আপনি যখন এটি শিখবেন, তখন মানুষের জন্যে উচ্চমানের ভাষা ডিজাইন করতে পারবেন। যন্ত্রের জন্যে অধিক সামঞ্জস্যপূর্ণ প্রোগ্রামের ভাষা পদ্ধতিগতভাবে গঠন করতে পারবেন।
৯. প্যারালাল প্রোগ্রামিং জানা : আপনাকে আরো শিখতে হবে প্যারালাল প্রোগ্রামিং। কম্পিউটারে একযোগে কয়েক টন তথ্যের কাজ করতে শেখা খুবই জরুরি। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া