স্মৃতি ব্যানার্জি, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত: কাঁচা কলায় প্রচুর ফাইবার পাওয়া যায় যা হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটানোর পাশাপাশি ডাইজেস্টিভ ট্র্যাকের কর্মক্ষমতা বাড়াতে এবং বাওয়েল মুভমেন্টের উন্নতি ঘটাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই পেট খারাপের সমস্যা থাকলে কাঁচা কলা অবশ্যই খান।
কাঁচা কলা খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা সহজে বাড়ে না। বরং সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে এই ফলটি। ডায়াবেটিক রোগীরা নিশ্চিন্তে কাঁচা কলা খেতে পারেন।
কাঁচা কলায় আছে পটাশিয়াম যা শরীরে প্রবেশ করার পর ব্লাড ভেসেলের কর্মক্ষমতাকে বাড়িয়ে তোলে। সেই সঙ্গে শিরা-উপশিরার ভেতরে তৈরি হওয়া প্রেসারকেও কমিয়ে ফেলে। ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
কাঁচা কলায় উপস্থিত রেজিস্টেন্স স্টার্চ হজম হতে সময় নেয়। ফলে বহুক্ষণ ক্ষুধা নিবারণ হয়। আর ক্ষুধা না পেলে খাবার খাওয়ার পরিমাণও কমতে শুরু করে। ফলে শরীরে ক্যালরির প্রবেশ ঘটে কম। ওজন স্বাভাবিকভাবেই কমতে শুরু করে।