জানা গেছে, অনুসন্ধানে মাহবুবুল আনামের ৪ কোটি ৭৭ লাখ ৯৮ হাজার টাকার স্থাবর সম্পদ ও ৫৬ কোটি ৭৬ লাখ ৮৪ হাজার ৯৪৪ টাকার অস্থাবর সম্পদসহ মোট ৬২ কোটি ৫৪ লাখ ৮২ হাজার ৯৪৪ টাকার সম্পদের তথ্য পেয়েছে দুদক। কিন্তু এত পরিমাণ সম্পদ অর্জনের পেছনে গ্রহণযোগ্য কোনো কারণ এবং দালিলিক প্রমাণ না পাওয়ায় সম্পদের হিসাব বিবরণী চেয়ে গত ২৫ সেপ্টেম্বর দুদকের পরিচালক সৈয়দ ইকবাল হোসেন একটি নোটিশ পাঠান।
বিসিবির এই পরিচালকের বিরুদ্ধে টেন্ডারে অনিয়মের মাধ্যমে পছন্দের ঠিকাদারকে কাজ দেয়া, নিয়োগ বাণিজ্য ও স্পন্সর নির্বাচনে অবৈধ প্রভাব খাটিয়ে কোটি কোটি টাকা অর্জনের অভিযোগ রয়েছে। পাশাপাশি বিদেশে অর্থ পাচার এবং জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান চলমান রয়েছে। তদন্ত চলাকালীন অবস্থায় মাহবুবুল আনামের বিদেশে যাওয়ার ব্যাপারটি টের পেয়ে তার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে পুলিশের এসবি ইমিগ্রেশন বরাবর চিঠি পাঠিয়েছে দুদক।