রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের ধারা সমুন্নত রাখতে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের ডাকা আগামীকালের হরতাল প্রত্যাহারের জন্য সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন (এফবিসিসিআই)।
একইসাথে সংগঠনটি ঘোষিত হরতাল কর্মসূচির কারণে দেশের অর্থনীতিতে বিরুপ প্রভাব পড়বে বলে আশংকা প্রকাশ করেছে।
রবিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে হরতাল প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে এফবিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়, এই হরতালে সাধারণ নাগরিক জীবন, উৎপাদন ব্যবস্থা, পণ্য সরবরাহ সহ দৈনব্দিন কার্যক্রম ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। দেশের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক কার্যক্রম ভীষণভাবে বিঘ্নিত হবে এবং তা সামগ্রিকভাবে অর্থনীতি, বাণিজ্য ও নাগরিক কর্মকাণ্ডকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে।
এতে উল্লেখ করা হয়, হরতাল কর্মসূচির কারণে জাতীয় অর্থনীতির পাশাপাশি ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনা ও শিক্ষা ব্যবস্থাতেও নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। বিশেষ করে বিশ্ব ইস্তেমার প্রস্তুতির প্রাক্কালে মুসুল্লিদের ঢাকায় আগমন বিপর্যয়ের মুখে পড়বে।
এফবিসিসিআইয়ের মতে, গত ২০১৩ সালে জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ঘটে যাওয়া ধ্বংসাত্মক রাজনৈতিক কর্মসূচির কারণে জাতীয় অর্থনীতিতে যে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছিল তা সবার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় কাটিয়ে উঠছে এবং অর্থনৈতিক সব সূচকে ২০১৪ সালে ইতিবাচক দিক পরিলক্ষিত হচ্ছে সে মুহূর্তে আবারও হরতাল কর্মসূচি অর্থনীতির অগ্রযাত্রাকে ভীষণভাবে ব্যাহত করবে। দেশের বর্তমান স্থিতিশীল অর্থনীতিকে রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে কোনো নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি ব্যবসায়ী সমাজ ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করবে এবং রাস্তায় নামতে বাধ্য হবে বলে সংগঠনটি মনে করছে।
রাজনৈতিক সমস্যাগুলো হরতালের নামে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে কোনোভাবেই সমাধান করা সম্ভব নয়। হরতালের মতো ধ্বংসাত্মক কর্মসূচি দেশের অর্থনীতিকে চরম বিপর্যয় এবং এক অনিশ্চয়তার দিকে নিয়ে যাবে। এ নিয়ে দেশের ব্যবসায়ী সমাজ গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে বলে এফবিসিসিআই উল্লেখ করে।
একইসাথে সংগঠনটি ঘোষিত হরতাল কর্মসূচির কারণে দেশের অর্থনীতিতে বিরুপ প্রভাব পড়বে বলে আশংকা প্রকাশ করেছে।
রবিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে হরতাল প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে এফবিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়, এই হরতালে সাধারণ নাগরিক জীবন, উৎপাদন ব্যবস্থা, পণ্য সরবরাহ সহ দৈনব্দিন কার্যক্রম ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। দেশের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক কার্যক্রম ভীষণভাবে বিঘ্নিত হবে এবং তা সামগ্রিকভাবে অর্থনীতি, বাণিজ্য ও নাগরিক কর্মকাণ্ডকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে।
এতে উল্লেখ করা হয়, হরতাল কর্মসূচির কারণে জাতীয় অর্থনীতির পাশাপাশি ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনা ও শিক্ষা ব্যবস্থাতেও নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। বিশেষ করে বিশ্ব ইস্তেমার প্রস্তুতির প্রাক্কালে মুসুল্লিদের ঢাকায় আগমন বিপর্যয়ের মুখে পড়বে।
এফবিসিসিআইয়ের মতে, গত ২০১৩ সালে জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ঘটে যাওয়া ধ্বংসাত্মক রাজনৈতিক কর্মসূচির কারণে জাতীয় অর্থনীতিতে যে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছিল তা সবার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় কাটিয়ে উঠছে এবং অর্থনৈতিক সব সূচকে ২০১৪ সালে ইতিবাচক দিক পরিলক্ষিত হচ্ছে সে মুহূর্তে আবারও হরতাল কর্মসূচি অর্থনীতির অগ্রযাত্রাকে ভীষণভাবে ব্যাহত করবে। দেশের বর্তমান স্থিতিশীল অর্থনীতিকে রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে কোনো নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি ব্যবসায়ী সমাজ ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করবে এবং রাস্তায় নামতে বাধ্য হবে বলে সংগঠনটি মনে করছে।
রাজনৈতিক সমস্যাগুলো হরতালের নামে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে কোনোভাবেই সমাধান করা সম্ভব নয়। হরতালের মতো ধ্বংসাত্মক কর্মসূচি দেশের অর্থনীতিকে চরম বিপর্যয় এবং এক অনিশ্চয়তার দিকে নিয়ে যাবে। এ নিয়ে দেশের ব্যবসায়ী সমাজ গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে বলে এফবিসিসিআই উল্লেখ করে।