বাহরাইনে এই প্রথম বাংলাদেশি ফার্মেসির উদ্বোধন

Slider টপ নিউজ

বাহরাইনে স্বাস্থ্য সেবার অংশ হিসেবে সম্পূর্ণ বাংলাদেশি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান লিন্নাস মেডিকেল সেন্টারের আদলে দেশটিতে এই প্রথম যাত্রা শুরু স্কয়ার ফার্মেসির।

সোমবার (১ জুলাই) স্থানীয় সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৭ টায় দেশটির রাজধানী মানামায় এ ফার্মেসির উদ্বোধন করেন বাহরাইনে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল (অব.) কে এম মমিনুর রহমান।

দেশটিতে বিদেশিদের পাশাপাশি বাংলাদেশিদের চিকিৎসা সেবা ও সূলভ মূল্যে ওষধ পেতে এ মেডিকেল ও ফার্মেসির যাত্রা। এ ফার্মেসি দিন-রাত অর্থাৎ ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে।

উদ্বোধন অনুষ্ঠান উপলক্ষে লিন্নাস মেডিকেল সেন্টারের সম্মেলন কক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। লিন্নাস মেডিকেল সেন্টারের চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন আলোচনা সভায় সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ডিএমডি মিজানুর রহমানের সঞ্চালনায় এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ দূতাবাসের কাউন্সিলর ও দূতালয় প্রধান মোহাম্মদ রবিউল ইসলাম, লেবার কাউন্সিলর (শ্রম সচিব) শেখ মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম।

বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ স্কুলের বোর্ড অব ডিরেক্টর চেয়ারম্যান সাফকাত আনোয়ার, বাহরাইনস্থ বাংলাদেশ সমাজের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জহির উদ্দিন মোহাম্মদ বাবর, সোসাইটির চেয়ারম্যান ফুয়াদ তাহের শান্তনু, বাহরাইনে এনআরবির চেয়ারম্যান প্রকৌশলী আবুল কালাম আজাদ, লিন্নাস গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও মেডিকেল সেন্টারের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান জয়নুল আবেদিন, লিন্নাস মেডিকেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. জাহাঙ্গীর আলম, অর্থ সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম, পরিচালক আইনুল হক।

এসময় বাংলাদেশ সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক ও মেডিকেলের পরিচালক মাজহারুল ইসলাম বাবু, সিলেট জালালাবাদ এসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ কায়েস আহম্মেদ, লিন্নাস মেডিকেলের পরিচালক নাসির উদ্দিন, মোহন মিয়া, সুরমান মিয়া, আরিফুর রহমান, ইউই এক্সচেঞ্জের কায়সার আহম্মদ, জুম্মান আহম্মদ, নাহিদসহ মেডিকেল সেন্টারের সকল ডাক্তার, সেবক, সেবিকা কর্মকর্তা কর্মচারী, সকল রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক, ব্যবসায়ী ও কমিউনিটির সকল নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে রাষ্ট্রদূত কে এম মমিনুর রহমান বাংলাদেশিদের উদ্দেশে বলেন, বাহরাইনে বাংলাদেশের সুনাম রক্ষার্থে সকলে এতে সেবা গ্রহণ করে সহযোগিতা করবেন। আমরা দূতাবাসের পক্ষ থেকে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দিচ্ছি। এসময় হাফেজ লোকমান হোসেনের পবিত্র কোরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু করে এক নৈশভোজের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *