প্রস্তাবিত বাজেটে ২০১২ সালে তৈরি করা ভ্যাট আইনে কিছু পরিবর্তন করা হয়েছে। পরিবর্তিত ভ্যাট আইনে যেসব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বছরে ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত লেনদেন করবে সেগুলো ভ্যাট আইনের আওতার বাইরে থাকবে।
তবে যেসব ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের বার্ষিক লেনদেন ৫০ লাখ থেকে তিন কোটি টাকা পর্যন্ত তারা ৪ শতাংশ হারে টার্নওভার কর দেবে। এর মাধ্যমে ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতকে উৎসাহ দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
নতুন আইন অনুযায়ী ভ্যাট নিবন্ধন সীমা ৮০ লাখ থেকে বাড়িয়ে ৩ কোটি করার প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আহম মুস্তফা কামাল।
২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাটের হার ছয় স্তর করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এগুলো হলো ২, ২.৪, ৫, ৭.৫, ১০ ও ১৫ শতাংশ।
১৫ শতাংশ মূসকের পাশাপাশি নির্দিষ্ট পণ্য ও সেবার ক্ষেত্রে ৫, ৭.৫ ও ১০ শতাংশ ভ্যাট আরোপের প্রস্তাব করা হয়েছে। স্থানীয় ব্যবসায়ী পর্যায়ে করভার কমানোর জন্য মূসক হার ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।