বনানীতে এফআর টাওয়ারে আগুন লাগার পরপরই ফাহাদ ইবনে কবীর নামে এক যুবক ফোন দেন মা ফরিদা ইয়াসমিনের কাছে। ফোন করে মাকে জানান, ভিতরে আগুনের ধোঁয়ায় তার নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসছে। তিনি দম নিতে পারছেন না। ছেলের সঙ্গে কথা বলার পরপরই মা ফরিদা ইয়াসমিন ছেলের সন্ধানে চলে আসেন এফআর টাওয়ারের নিচে।
সেখানে ছেলের সন্ধানে তিনি আর্তনাদ শুরু করেন। ফরিদা ইয়াসমিন বলেন, ‘ছেলের সঙ্গে এক ঘণ্টা আগে আমার কথা হয়েছে। এখন মোবাইল নম্বর বন্ধ পাচ্ছি।
জানি না ছেলের ভাগ্যে কী ঘটেছে। ’ তিনি জানান, ফাহাদ ১২ তলায় ডাট গ্রুপে কাজ করেন। তিনি সেখানকার আইটি ইঞ্জিনিয়ার। ফাহাদের বাড়ি লক্ষ্মীপুরের ভবানীপুরে। দুই ভাইয়ের মধ্যে ফাহাদ ছোট। ফরিদা ইয়াসমিন ঢাকায় ছেলের সঙ্গে থাকতেন।