স্ত্রী গর্ভবতী হলে হবু বাবার ভেতরেও নাকি গর্ভাবস্থার লক্ষণ প্রকাশ পায়। ইউনিভার্সিটি অব মিশিগান এর গবেষক রবিন এডেলস্টেইন তার গবেষণায় এসব কথা বলেন।
গবেষণায় বলা হয়, স্ত্রীর গর্ভাবস্থায় স্বামীর মাঝে অন্তত একটি লক্ষণ প্রকাশ পায়। সন্তান আসার সময় যত এগিয়ে আসে, বাবার দেহে তত বেশি হরমোনের পরিবর্তন ঘটতে থাকে। এর আগে এক গবেষণায় বলা হয়েছিল, ছেলেদের হরমোনের পরিবর্তন তখনই হয় যখন তারা বাবা হন।
রবিন বলেন, আরো কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, পুরুষদের মাঝে এই পরিবর্তন আরো আগে থেকেই আসতে পারে। গবেষণাকালে দেখা গেছে, নারীদের গর্ভকালীন সময়ে স্যালিভারি টেস্টোস্টেরন, কর্টিসল, এস্ট্রাডিওল এবং প্রোজেস্টেরন হরমোনের মাত্রার নানা পরিবর্তন ঘটে। একই সময় পুরুষদের টেস্টোস্টেরন এবং এস্ট্রাডিওল হরমোনের পরিবর্তন ঘটে। তবে কর্টিসল ও প্রোজেস্টেরন হরমোনের পরিবর্তন পরীক্ষায় ধরা পড়েনি।
বলা হয়েছে, পুরুষদের মাঝে টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা কমে যায়। এতে তাদের মধ্যে আগ্রাসী মনোভাব অবদমিত হয় এবং তারা আরো মনযোগী ও দায়িত্বশীল হয়ে ওঠে। আবার ওয়েস্ট্রাডিওল হরমোনের মাত্রা কমে যাওয়ার কারণে নতুন দায়িত্ব গ্রহণে তারা আগ্রহী হয়ে ওঠেন।
গবেষক বলেন, তবে পুরুষদের মাঝে কেন এই পরিবর্তন আসে তা জানা যায়নি। এটা মূলত মানসিক পরিবর্তনের কারণে ঘটে থাকে। তাদের স্ত্রীর সঙ্গে রোমান্টিক সম্পর্কে মানসিকতার পরিবর্তন আসে এবং নিজেদের বাবা বলে মনে করতে শুরু করেন। আর এ কারণে গর্ভবতী স্ত্রীর দেহে নানা পরিবর্তনের সঙ্গে তাদেরও পরিবর্তন ঘটে।
‘আমেরিকান জার্নাল অব হিউম্যান বায়োলজি’-তে এই গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছে। সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস
গবেষণায় বলা হয়, স্ত্রীর গর্ভাবস্থায় স্বামীর মাঝে অন্তত একটি লক্ষণ প্রকাশ পায়। সন্তান আসার সময় যত এগিয়ে আসে, বাবার দেহে তত বেশি হরমোনের পরিবর্তন ঘটতে থাকে। এর আগে এক গবেষণায় বলা হয়েছিল, ছেলেদের হরমোনের পরিবর্তন তখনই হয় যখন তারা বাবা হন।
রবিন বলেন, আরো কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, পুরুষদের মাঝে এই পরিবর্তন আরো আগে থেকেই আসতে পারে। গবেষণাকালে দেখা গেছে, নারীদের গর্ভকালীন সময়ে স্যালিভারি টেস্টোস্টেরন, কর্টিসল, এস্ট্রাডিওল এবং প্রোজেস্টেরন হরমোনের মাত্রার নানা পরিবর্তন ঘটে। একই সময় পুরুষদের টেস্টোস্টেরন এবং এস্ট্রাডিওল হরমোনের পরিবর্তন ঘটে। তবে কর্টিসল ও প্রোজেস্টেরন হরমোনের পরিবর্তন পরীক্ষায় ধরা পড়েনি।
বলা হয়েছে, পুরুষদের মাঝে টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা কমে যায়। এতে তাদের মধ্যে আগ্রাসী মনোভাব অবদমিত হয় এবং তারা আরো মনযোগী ও দায়িত্বশীল হয়ে ওঠে। আবার ওয়েস্ট্রাডিওল হরমোনের মাত্রা কমে যাওয়ার কারণে নতুন দায়িত্ব গ্রহণে তারা আগ্রহী হয়ে ওঠেন।
গবেষক বলেন, তবে পুরুষদের মাঝে কেন এই পরিবর্তন আসে তা জানা যায়নি। এটা মূলত মানসিক পরিবর্তনের কারণে ঘটে থাকে। তাদের স্ত্রীর সঙ্গে রোমান্টিক সম্পর্কে মানসিকতার পরিবর্তন আসে এবং নিজেদের বাবা বলে মনে করতে শুরু করেন। আর এ কারণে গর্ভবতী স্ত্রীর দেহে নানা পরিবর্তনের সঙ্গে তাদেরও পরিবর্তন ঘটে।
‘আমেরিকান জার্নাল অব হিউম্যান বায়োলজি’-তে এই গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছে। সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস