বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) অতিরিক্ত মহাপরিচালক এবং মিয়ানমার পুলিশ ফোর্সের উপপ্রধান পর্যায়ে ছয় দিনের সীমান্ত সম্মেলন শুরু হয়েছে।
বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে পিলখানায় বিজিবি সদর দফতরের সম্মেলন কক্ষে আনুষ্ঠানিক বৈঠকটি শুরু হয়।
ঢাকায় অনুষ্ঠেয় এ সম্মেলনে যোগ দিতে মিয়ানমার পুলিশ ফোর্সের উপপ্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল থিং উ-এর নেতৃত্বে ছয় সদস্যের প্রতিনিধি দল মঙ্গলবার ঢাকায় এসেছে।
বাংলাদেশের পক্ষে বিজিবির অতিরিক্ত মহাপরিচালক নর্থ-ইস্ট রিজিয়ন কমান্ডার মো. লতিফুল হায়দারের নেতৃত্বে ১৬ সদস্যের প্রতিনিধি দল সম্মেলনে অংশ নিচ্ছে। এ দলে বিজিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ছাড়াও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, সার্ভে অব বাংলাদেশ এবং মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের কর্মকর্তারা রয়েছেন।
প্রথমবারের মতো গত জুন মাসে মিয়ানমারের রাজধানী নেপিডোতে বিজিবি মহাপরিচালক ও মিয়ানমার পুলিশপ্রধান পর্যায়ে সীমান্ত সম্মেলনের ধারাবাহিকতায় এবার ঢাকায় দুই বাহিনীর মধ্যে সীমান্ত সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এবারের সীমান্ত সম্মেলনের মূল্য উদ্দেশ্য, দুই প্রতিবেশী দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে সুসম্পর্ক বৃদ্ধির মাধ্যমে সীমান্ত নিরাপত্তা অধিকতর জোরদার করা।
সম্মেলনে বিজিবির পক্ষ থেকে অবৈধ মাদক বা নেশাজাতীয় দ্রব্য বিশেষ করে ইয়াবা পাচাররোধ, কোনোরূপ পূর্বঘোষণা ছাড়া সীমান্তে বিজিপি সদস্যদের গুলি বর্ষণের ঘটনা, মিয়ানমার নাগরিকদের অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ ইত্যাদি বিষয়ে সম্মেলনে আলোচনা হবে।
বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে পিলখানায় বিজিবি সদর দফতরের সম্মেলন কক্ষে আনুষ্ঠানিক বৈঠকটি শুরু হয়।
ঢাকায় অনুষ্ঠেয় এ সম্মেলনে যোগ দিতে মিয়ানমার পুলিশ ফোর্সের উপপ্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল থিং উ-এর নেতৃত্বে ছয় সদস্যের প্রতিনিধি দল মঙ্গলবার ঢাকায় এসেছে।
বাংলাদেশের পক্ষে বিজিবির অতিরিক্ত মহাপরিচালক নর্থ-ইস্ট রিজিয়ন কমান্ডার মো. লতিফুল হায়দারের নেতৃত্বে ১৬ সদস্যের প্রতিনিধি দল সম্মেলনে অংশ নিচ্ছে। এ দলে বিজিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ছাড়াও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, সার্ভে অব বাংলাদেশ এবং মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের কর্মকর্তারা রয়েছেন।
প্রথমবারের মতো গত জুন মাসে মিয়ানমারের রাজধানী নেপিডোতে বিজিবি মহাপরিচালক ও মিয়ানমার পুলিশপ্রধান পর্যায়ে সীমান্ত সম্মেলনের ধারাবাহিকতায় এবার ঢাকায় দুই বাহিনীর মধ্যে সীমান্ত সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এবারের সীমান্ত সম্মেলনের মূল্য উদ্দেশ্য, দুই প্রতিবেশী দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে সুসম্পর্ক বৃদ্ধির মাধ্যমে সীমান্ত নিরাপত্তা অধিকতর জোরদার করা।
সম্মেলনে বিজিবির পক্ষ থেকে অবৈধ মাদক বা নেশাজাতীয় দ্রব্য বিশেষ করে ইয়াবা পাচাররোধ, কোনোরূপ পূর্বঘোষণা ছাড়া সীমান্তে বিজিপি সদস্যদের গুলি বর্ষণের ঘটনা, মিয়ানমার নাগরিকদের অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ ইত্যাদি বিষয়ে সম্মেলনে আলোচনা হবে।