কালীগঞ্জ (গাজীপুর) প্রতিনিধি: এলাকার মা-বোনদের আত্মনির্ভরশীল করতে এ যাবত ২৪ শত নারীদের বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তাদের আসা-যাওয়া জন্য ভাতা হিসেবে ৮৬ লক্ষ টাকা প্রদান করা হয়েছে। বর্তমানে তারা উজ্জ্বল জীবিকা নির্বাহ করছে। সিন্ডিকেট বাহিনী থাকলে কালীগঞ্জে এতো উন্নয়ন হতো না। আমার কোনো সিন্ডিকেট ও সন্ত্রাসী বাহিনী নেই। আমার একটিই লক্ষ্য এলাকার উন্নয়ন আর শান্তি প্রতিষ্ঠা। অনেক এমপিরা প্রতিশ্রæতি দিয়েছিল মসলিন কটন মিলস খুলে দিবে। কেউ কথা রাখেনি। সেই আমি দেশের বিখ্যাত পোষাক শিল্প হা-মীম গ্রæপ মিলটি কিনে নেয়ার ব্যবস্থা করেছি। মিলের শ্রমিকদের দুই কিস্তিতে টাকা দেয়া হয়েছে। টাকা সরকারের কাছে আছে, বাকী শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধ করা হবে। অনেক শ্রমিকের কাগজ নেই শুধু একটি নাম আছে । আল্লাহ পাক আবার সুযোগ দিলে শ্রমিকদের পাওনা দেবার ব্যবস্থা করবো। মা-বোনদের অভাবটা আমি বুঝি তাই বৈধভাবে গ্যাসের ব্যবস্থা করবো। অবৈধ কাজে আমি নেই। আবার এমপি হলে ৬ মাসের মধ্যে ঘরে ঘরে গ্যাসের ব্যবস্থা করবো। দশ বছর কালীগঞ্জ উপজেলা ব্যাপক উন্নয়ন করেছি। এলাকার উন্নয়নের ধারা ও শান্তি সুবাতাস বহমান রাখতে নারী ও পুরুষদের নৌকায় ভোট দেয়ার আহবান জানান। গতকাল শুক্রবার বিকেলে কালীগঞ্জ পৌরসভার ৩ নং ওয়ার্ড উত্তর ভাদার্ত্তী গ্রামে দেওয়ান বাড়িতে উঠান বৈঠকে মেহের আফরোজ চুমকি এমপি এসব কথা বলেন।
এই সময় উপস্থিত ছিলেন প্রতিমন্ত্রীর স্বামী ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ মাসুদুর রহমান, উপজেলা আ’লীগের সহ-সভাপতি মো. কামালউদ্দিন দেওয়ান, উপজেলা আ’লীগের যুগ্ম সম্পাদক কেবিএম তারিকুল ইসলাম ও আবু বকর চৌধুরী, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন স্বপন, জেলা পরিষদের সদস্য শফিউল কাদের নান্নু, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আহমেদুল কবির, সাধারন সম্পাদক শাহ আলম দেওয়ান, উপজেলা আ’লীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক শরীফ হোসেন খান কনক, উপজেলা আ’লীগের যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক মো. মাইনুল ইসলামসহ দলীয় নেতৃবৃন্দ।