ঢাকা: সাংবাদিক, গবেষক ও লেখক সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেছেন, নির্বাচনে বিভিন্ন দল অংশগ্রহণ করছে সেটা একটি ইতিবাচক দিক। সকল দলের জন্য যতটা সম্ভব সমান্তরাল ক্ষেত্র বা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব। এই দায়িত্বটা নির্বাচন কমিশন পুরোপুরি পালন করতে পারছে না। অতি অল্প ভুল ভ্রান্তির কারণে বিরোধীদলের এতো প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে যে, এটা তাদের নিরপেক্ষতার প্রমাণ দেয় না।
সবকিছু মিলিয়ে আগামী নির্বাচনটা কেমন হবে বলে আপনার মনে হয় এমন প্রশ্নের জবাবে প্রখ্যাত এই কলামনিস্ট বলেন, আমার মনে হয় এখন পর্যন্ত যা দেখা যাচ্ছে তাতে বিরোধীদলের পক্ষে আগামী নির্বাচন করা খুবই কঠিন হয়ে পড়বে। বিশেষ করে তাদের নেতাকর্মীদেরকে একদিক থেকে মামলা মোকাদ্দমায় জর্জরিত করা হচ্ছে, আরেকদিকে তারা নির্বাচনি প্রচারণায় অংশগ্রহণ করতে পারছে না। অথচ নির্বাচনি প্রচারণা নির্বাচনের একটি প্রধান অংশ। বিএনপির জন্য এটি অত্যন্ত প্রতিকূল পরিবেশ।
জোটভিত্তিক এই নির্বাচন বাংলাদেশের রাজনীতিতে স্থিতি আনবে কি না এ প্রসঙ্গে আবুল মকসুদ বলেন, জোটের নির্বাচনে ক্ষতি কি। ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে জোটের নির্বাচন হচ্ছে।
জোটের সরকারে ক্ষতি নেই।