হাসানুজ্জামান হাসান,লালমনিরহাটঃ লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে জেলা রিটানিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শফিউল আরিফ একাদ্বশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে লালমনিরহাট জেলার ৩টি আসনে ২৫ জন প্রার্থী মনোনয়ন পত্র বাছাঁই করে ৫টি মনোনয়ন পত্র বাতিল করেন।
লালমনিরহাট-১ আসন থেকে ২ জন সতন্ত্র প্রার্থী, লালমনিরহাট ২ আসন থেকে ১ জন বিএনপি প্রার্থী ও লালমনিরহাট ৩ আসন থেকে ২ জন সতন্ত্র পার্থীর মনোনয়ন পত্র বাতিল হয়।
লালমনিরহাট ১ আসনের সতন্ত্রপ্রার্থী আবু হেনা মোঃ এরশাদ হোসেন ও হাবিব মোঃ ফারুক তাদের মনোনয়ন পত্রের সাথে দাখিলকৃত ভোটারদের তালিকা সঠিক না হওয়ায় তা বাতিল করা হয়।
লালমনিরহাট ২ আসন থেকে বিএনপি প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ না করায় তার মনোনয়ন বাতিল করা হয়।
লালমনিরহাট ৩ আসনে সতন্ত্র প্রার্থী মাহাবুব আলম মিঠু ও সতন্ত্র প্রার্থী শামীম আহম্মেদ চৌধুরীর মনোনয়ন পত্রের সাথে তার সমর্থনে দাখিল কৃত ভোটার তালিকা সঠিক না হওয়ায় বাতিল করা হয়।
লালমনিরহাট ১ আসন থেকে ৮ জন বৈধ প্রার্থীরা হলেন, আওয়ামী লীগের মোতাহার হোসেন, বিএনপির ব্যারিস্টার হাসান রাজিব প্রধান, মোশাররফ হোসেন ও ন্যাশনাল পিপলস পার্টির আব্দুস সাত্তার, জাতীয় পার্টির (এরশাদ) মেজর খালেদ আখতার, ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের হাবিবুর রহমান বকুল জাসদের সাদিকুল ইসলাম, বিএনএফ- এর আলমগীর হোসেন মুরাদ, এনএনপির আব্দুস ছাত্তার।
লালমনিরহাট-২ আসনে থেকে ৮ জন বৈধ প্রার্থারা হলেন, আওয়ামী লীগের নুরুজ্জামান আহমেদ, বিএনপির সালেহ উদ্দিন আহমেদ, অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু, রোকন উদ্দিন বাবুল, মুসলিম লীগের বাদশা মিয়া, জাসদের উত্তম কুমার রায়, এনপিপির শরিফুল ইসলাম, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ইব্রাহিম হোসেন খান।
লালমনিরহাট-৩ আসন থেকে ৪ জন বৈধ প্রার্থীরা হলেন, জাতীয় পার্টির গোলাম মোহাম্মদ কাদের, বিএনপির অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের আজমুল হক, ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন মোকছেদুল ইসলাম।
মনোনয়ন পত্র বাছাইয়ের সময়, সংসদ সদস্য এ্যাড. সফুরা বেগম, আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির নেতৃবৃন্দ, প্রার্থী ও প্রার্থীর সর্মথ্যকেরা উপস্থিত ছিলেন।