সামসুল হক। প্রায় ত্রিশ বছর ধরে ওমানে বসবাস তার।
এই দীর্ঘ পথ পরিক্রমায় তিনি তার ব্যক্তি স্বার্থের চেয়ে জাতীয় স্বার্থটাই বড় করে দেখেন। তিনি সব সময়ই চেষ্টা করেছেন সুখ-দুঃখে প্রবাসীদের পাশে থাকার। এবং প্রবাসী তথা বাংলাদেশকে বিশ্বের বুকে মেলে ধরতে।
এরই মধ্যে ব্যক্তিগত উদ্যোগে ওমানে মসজিদ নির্মাণ করে সারা ফেলে দিয়েছেন চট্টগ্রামের এই যুবক। ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা থেকে সম্পূর্ণ নিজ উদ্যোগে তিনি নির্মাণ করেছেন ‘বাংলাদেশ মসজিদ’ নামে একটি মসজিদ।
মরুর বুকে এমন মহৎ কাজে নিজেকে সামিল করায় প্রবাসী বাংলাদেশি এবং স্থানীয় ওমানিদের কাছ থেকে সামসুল হক প্রশংসা কুড়িয়েছেন।
জীবন ও জীবিকার তাগিদে মরুর দেশ ওমানে বসবাস করছেন প্রায় আট লাখ বাংলাদেশি। নিজের পরিবার পরিজন ছেড়ে জীবন যুদ্ধে টিকে থাকার লড়াইয়ে ব্যস্ত সবাই। কিন্তু ওমানের আল সুবেখীতে দেখা মিলে একজন ব্যতিক্রমী প্রবাসী রেমিটেন্স যোদ্ধার।
ওমানে বসবাসরত বাংলাদেশিরা মনে করেন, এ কাজের মধ্য দিয়ে সামসুল হক গোটা বাংলাদেশ সম্পর্কে ধারণাই পাল্টে দিয়েছেন।
প্রকৌশলী সামসুল হক চট্টগ্রামের বাঁশখালির সরল ইউনিয়নের উত্তর সরল গ্রামের গোলাম রহমান ও আলমাস খাতুনের বড় ছেলে।