নিরাপদ সড়ক চাই প্রতিবাদ ও পরিবহন শ্রমিকদের ধর্মঘটের সাত দিনের মধ্যে ৫ আগস্ট চট্টগ্রাম বন্দর থেকে এক হাজার ১৬৮ বক্স কনটেইনার ছাড়াই পাঁচটি জাহাজ চলে গেছে।
বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) প্রথম সহ-সভাপতি মঈনুদ্দিন আহমেদ মিন্টু এক জরুরি মতবিনিময় সভার এ তথ্য প্রকাশ করেন।
বুধবার দুপুরে সমিতির চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কার্যালয়ে ‘চট্টগ্রাম বন্দরের সাম্প্রতিক অবস্থা ও ঈদুল আজহার প্রাক্কালে চট্টগ্রামের পোশাক শিল্পের সার্বিক পরিস্থিতি’ জানাতে জরুরি এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়।
সভায় উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএর সহ-সভাপতি মোহাম্মদ ফেরদৌস, পরিচালক মো. সাইফ উল্লাহ, আমজাদ হোসেন চৌধুরী প্রমুখ।
মঈনুদ্দিন আহমেদ মিন্টু বলেন, ‘বন্দরের ধারণক্ষমতা ৪৮ হাজার টিইইউস। দুই বছর আগে ধারণক্ষমতা ছিল ৩৭ হাজার টিইইউস। গত মঙ্গলবার কনটেইনার ছিল ৪৩ হাজার ৫০৭ টিইইউস। তাছাড়া ফেলে যাওয়া কনটেইনারের বিপরীতে বায়াররা ডিসকাউন্ট ও এয়ার শিপমেন্ট চাইছে। ’
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীকে আমরা ধন্যবাদ জানাই, এই জন্য যে, চট্টগ্রাম বন্দরের সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রী রপ্তানির ক্ষেত্রে সপ্তাহে সাত দিন বন্দর, কাস্টম, ব্যাংক, বিমাসহ লজিস্টিক সাপোর্টের ব্যবস্থা করেছেন। বন্দরের সক্ষমতা আরও বাড়াতে হবে। বে টার্মিনালের নির্মাণকাজ দ্রুত শুরু করতে হবে।