ভবিষ্যতের উড়োজাহাজ কেমন হতে যাচ্ছে, তা নিয়ে নিরন্তর গবেষণা চালাচ্ছে নাসা। সম্প্রতি মেল অনলাইনে প্রকাশিত এক রিপোর্টে এমন কয়েকটি ভবিষ্যতের উড়ুক্কু যানের ছবি-সহ বিস্তারিত বিবরণ প্রকাশিত হয়েছে। মার্কিন এই স্পেস এজেন্সি এখন ভুবনডাঙার এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে উড়ে যাওয়ার জন্য এমনই কয়েকটি উড়োজাহাজ নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছে। এদের মধ্যে কয়েকটি উড়োজাহাজের বৈশিষ্ট শুনলে চমকে উঠতে পারেন! বেশি নয়, আগামী ১০ বছরের মধ্যেই এই নতুন উড়োজাহাজ যাত্রী-সহ উড়ে যাবে শূন্যে-আশা নাসার।
নতুন উড়োজাহাজগুলির মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হয়েছে নাসা-র ‘হাইব্রিড ইউং বডি’ মডেলটি। গিজমোডো ওয়েবসাইটের সমীক্ষা বলছে, এই ডিজাইনটির জনপ্রিয়তার কারণ এর জ্বালানির সাশ্রয় নীতি। এই মডেল অনুযায়ী এয়েরোডাইনামিক্স-এর জটিল কারিকুরিতে তৈরি বিমান শব্দ, ধোঁয়া নির্গমন কমিয়ে জ্বালানি বাঁচাবে।
নাসা-র আর একটি মডেল হল সনিক বুম-সমৃদ্ধ বিমান। যুদ্ধক্ষেত্রে ঝড়ের গতিতে উড়তে সক্ষম এই বিমানে ঘর্ষণজনিত কারণে বাধা কমবে।
ডবল বাবল ডি ৮ সিরিজের বিমানটি প্রকাশ্যে আসবে ২০৩০-৩৫ সালের মধ্যে। বহু যাত্রী-সহ উড়লেও এই বিমানের নিয়ন্ত্রণ করতে বিশেষ বেগ পেতে হবে না চালককে।<
গত বছর সালে নাসা-র এক্স-৪৮সি বিমানের পরীক্ষামূলক উড়ান সাফল্য লাভ করে। বেশি যাত্রী ও মাল-সহ ভারী বিমানেও কীভাবে জ্বালানি বাঁচানো যায়, তা এই মডেল বুঝিয়ে দেয়
এইরকম আরও বেশ কয়েকটি অত্যাধুনিক মডেলের ছবি প্রকাশ করেছে নাসা। শব্দের চেয়েও বেশি গতিতে ছুটতে সক্ষম সুপারসনিক ফ্লাইট যাদের মধ্যে অন্যতম।