মোহামেদ সালাহ, স্বপ্ন দেখার আরেক নাম। ১৯৯০ সালের পর থেকে বিশ্বকাপে অংশ নেওয়া ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে গেছে তাদের। নতুন করে স্বপ্ন দেখার উচ্ছ্বাসটা একাই এনে দিয়েছেন মোহামেদ সালাহ। তাই তাকে ঘিরেই আগ্রহ বেশি থাকছে মিশরীয়দের।
সালাহর নিজের শহর নাগ্রিগের স্থানীয়রাও মেতেছে ফুটবল উন্মাদনায়। যেখান থেকে নিজের সাফল্যের স্বপ্ন দেখেছিলেন, সেখানেই এখন তার নামে শিশুদের জন্য রয়েছে ফুটবল স্কুল সহ নানা কার্যক্রম। আর তাই এই তারকার খেলা দেখতে অপেক্ষায় আছে নাগ্রিগের স্থানীয়রা।
নাগ্রিগ শহরের স্থানীয় একটি ক্যাফেতে বসে খেলা দেখছেন অনেকেই। ক্যাফের পাশেই মাঠে ফুটবল খেলছে স্থানীয় তরুণরা।
নাগ্রিগে স্থানীয় লোকজন একসঙ্গে বসে ইফতার করছেন, যেখানে ফুটবল আলোচনাও করছেন তারা।
নাগ্রিগে স্থানীয় মাধ্যমিক শিল্প স্কুলের নাম বদলে ‘মোহামেদ সালাহ ইন্ডাস্ট্রিয়াল স্কুল’ দেয়া হয়েছে। সালাহকে শহর গর্ব মনে করেন স্থানীয়রা, যে কারণে স্কুলের নাম পরিবর্তন করেছে তারা। স্থানীয় তরুণ ফুটবলাররা অনেকেই সালাহর মতো হতে চায়।
সালাহর প্রতিষ্ঠিত দাতব্য প্রতিষ্ঠানের একজন গবেষক হাসান বাকের। তিনি জানান, প্রতি সপ্তাহে স্থানীয় ৪৫০ টি পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দেন সালাহ। স্থানীয় হাসপাতালের জন্য প্রয়োজনীয় ঔষধপত্র এবং স্কুল পরিচালনার জন্য আর্থিক সহায়তাও করেন এই তারকা।
নাগ্রিগে এটি সালাহর পারিবারিক বাড়ি।
সালাহর দেয়া আর্থিক সহায়তায় চলছে স্কুল নির্মানের কাজ।
সালাহর সহযোগিতায় স্থানীয়দের চিকিৎসায় এসেছে পরিবর্তন। যে কারণে চিকিৎসায় এসেছে নানা পরিবর্তন।
এই মাঠে খেলেই সালাহকে অনুসরণ করে ফুটবলার হওয়ার স্বপ্ন দেখে নাগ্রিগের তরুণরা।