র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালতে নীলফামারী শহরের ৯টি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ১৬ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। এসময় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে খাবার অযোগ্য বাশি খাবার, ক্যালসিয়াম কার্বাইড দিয়ে পাঁকানো আম ও মাছ ধ্বংস করা হয়।
আজ সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-১৩) ক্রাইম প্রিভেশন কোম্পানী’র(সিপিসি-২) তত্বাবধানে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নীলফামারী সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার(ভুমি) নাহিদ তামান্না।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা কালে র্যাব নীলফামারী ক্যাম্পের কোম্পানী কমান্ডার ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোতাহার হোসেন, স্কোয়াড কমান্ডার ও সহকারী পুলিশ সুপার নাজমুস সাকিব, নীলফামারী পৌরসভার স্যানিটারী ইন্সপেক্টর মর্তুজা আলী, সদর উপজেলা স্যানিটারী ইন্সপেক্টর আল আমিন রহমান উপস্থিত ছিলেন।
জরিমানা করা প্রতিষ্ঠান নয়টি হল- তৃপ্তি হোটেলের তিন হাজার, মজুমদার স্টোরের দুই হাজার, রুচি হোটেলের দেড় হাজার, আরমান আলী স্টোরের পাঁচ’শ, রুপচাঁন মুদি দোকানের এক হাজার, কাউসার হোটেলের দেড় হাজার, সাদেক স্টোরের দুই হাজার, ফুল মৎস্য আড়ৎ’র দ্ইু হাজার এবং রশিদ স্টোরের আড়াই হাজার টাকা।
বিষয়টি নিশ্চিত করে র্যাব নীলফামারী ক্যাম্প কমান্ডার ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোতাহার হোসেন জানান, জরিমানা আদায় ছাড়াও খাবার অযোগ্য লক্ষাধিক টাকার দ্রব্য ধ্বংস করা হয়।
ভেজাল বিরোধী এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোতাহার হোসেন।