গ্রীষ্মকালীন ফল আম। নানা গুণে ভরপুর এই আমকে বলা হয় ফলের রাজা। পাকা আমের তুলনায় কাঁচা আমের পুষ্টিগুণ বেশি। তবে পুষ্টিবিদরা বলেন, পাকা হোক কাঁচা হোক যেভাবেই খাওয়া হোক না কেন তা খুবই উপকারী। চলুন জেনে নেয়া যাক কাঁচা আমের কিছু উপকারিতা-
ওজন কমায় : যারা ওজন কমাতে বা শরীরের বাড়তি ক্যালরি খরচ করতে চান, তাদের জন্য এখন আদর্শ ফল কাঁচা আম। পাকা মিষ্টি আমের চেয়ে কাঁচা আমে চিনি কম থাকে বলে এটি ক্যালরি খরচে সহায়তা করে।
রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় : কাঁচা আমে যথেষ্ট পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে। আর এই পটাশিয়াম শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে।
গর্ভবতী মায়ের জন্য উপকারী : গর্ভবতী অবস্থায় মায়েরা কাঁচা আম খেলে অ্যান্টিবায়োটিক ক্ষমতা বেশি থাকে সন্তানের। ফলে জন্মানোর পর খুব কমই রোগে আক্রান্ত হয় শিশুরা।
ছোঁয়াচে রোগ থেকে বাঁচায় : কাঁচা আমে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-এ এবং ভিটামিন-সি। ভিটামিন-এ চোখের জন্য উপকারী এবং সি যে কোনো ধরণের ছোঁয়াচে রোগ থেকে বাঁচায়।