কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত ছাত্রীদের ওপর নির্যাতন ও এক ছাত্রীর পায়ের রগ কাটাকে কেন্দ্র করে জুতার মালা পড়ানো হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কবি সুফিয়া কামাল হল ছাত্রলীগের সভাপতি ইফফাত জাহান এশাকে। এরপর পরেই শোনা যায় সেই ছাত্রীর রগ এশা কাটেনি। তার পা কেটেছে অন্যভাবে। এরপর পরেই শুরু হয় বিতর্কের ঝড়। এশাকে বিভিন্নভাবে বরন করা শুর করে ছাত্রলীগ। ঢাক বিশ্ববিদ্যালয় ফিরিয়ে দেয় তার সেই ছাত্রীত্ব।
এরই মাঝে সাবেক ছাত্রলীগ নেতাদের পক্ষ থেকে এশাকে ফুলের মালা পড়িয়ে সম্মানিত করা হয়েছে। ঢাবি ভিসি ড. আখতারুজ্জামানও ৪৮ ঘন্টার ব্যবধানে এশাকে পুরোপুরি নির্দেশ দাবি করে উল্টো কথা বলে সম্মানিত করার ঘোষণা দিয়েছেন। সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এশার পক্ষে প্রথমে গুটিকয়েক মানুষ থাকলেও পরবর্তীতে তার লাখো কোটি মানুষ সহমর্মিতা দেখায়।
এরই মাঝে গুঞ্জন উঠেছে, এশাকে আগামী ২৯ তম ছাত্রলীগের সম্মেলনে সংগঠনের শীর্ষপদে অথবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসাবে প্রার্থী করা হচ্ছে। এমনকি এশা নাকি প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার কাছেও যেতে চান।