সদর থানার পরিদর্শক (অভিযান) ইদ্রিস আলী প্রথম আলোকে বলেন, ককটেল মজুতের গোপন খবর পেয়ে বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে অভিযান চালানো হয়। এ সময় ওই কার্যালয়ে পাঁচটি ব্যাগের ভেতর থেকে লাল ও কালো স্কচটেপ দিয়ে মোড়ানো ২৩টি ককটেল উদ্ধার করা হয়েছে।
অভিযান চলাকালে কার্যালয়ের ভেতরে কেউ ছিলেন না। এ ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে এবং মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানান তিনি।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক মহসিন আলী বলেন, ‘এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিবাদমান দুটি দল আছে। এখানে প্রায়ই ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ককটেল উদ্ধার অভিযানে ঘটনাস্থলে আমি ছিলাম। ককটেল মজুত রাখার ঘটনায় যারা জড়িত, তাঁদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।’
খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহবুব আলম খান ও ইকবাল হোসেনসহ পুলিশ কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।