এতে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তারা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন নেপাল সরকারের ঊর্ধ্বতন প্রতিনিধিগণ।
নোপলস্থ বাংলাদেশের হাইকমিশনার মাশফি বিনতে শামস গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, এয়ারফোর্সের একটি প্লেনে করে তাদের পাঠানো হবে। এয়ারক্রাফট যতদ্রুত পৌঁছাবে তত দ্রুতই মরদেহ ঢাকায় পৌঁছানো হবে। আশাকরি দুপুর ২টা নাগাদ মরদেহ ঢাকায় পৌঁছাবে। অবশিষ্ট তিন মরদেহ শনাক্ত হওয়া সাপেক্ষে শিগগিরই দেশে পাঠানো হবে। এর আগে ইউএস-বাংলার একটি বিমানে তাদের স্বজনদের দেশে পৌঁছানো হবে। ঢাকায় পৌঁছানোর পর আর্মি স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় নামাজে জানাজা অনুষ্টিত হবে। এরপর তাদের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। বিমানদুর্ঘটনায় নিহত ২৩ বাংলাদেশির মধ্যে রয়েছেন উম্মে সালমা, আঁখি মনি, বেগম নুরুন্নাহার ও শারমিন আক্তার, নাজিয়া আফরিন ও এফ এইচ প্রিয়ক, বিলকিস আরা, আখতারা বেগম, মো. রকিবুল হাসান, মো. হাসান ইমাম, মিনহাজ বিন নাসির, তামারা প্রিয়ন্ময়ী, মো. মতিউর রহমান, এস এম মাহমুদুর রহমান, তাহারা তানভীন শশী রেজা, অনিরুদ্ধ জামান, রফিক উজ জামান এবং পাইলট আবিদ সুলতান, কো-পাইলট পৃথুলা রশিদ, খাজা সাইফুল্লাহ, ফয়সাল, সানজিদা ও নুরুজ্জামান।