কোনও কালেকশন দেখে ক্যারি করার চ্যালেঞ্জ অনুভব করলে হাতে তুলে নেন। ইন্দ্রাশিস রায় শপিং ব্যাগ সিক্রেট শেয়ার করলেন। কোন কোন ব্র্যান্ডের প্রতি কমিটেড? প্রশ্ন শুনে ইন্দ্রাশিস বলছেন, আমি এক এক সময় এক-একটা ব্র্যান্ড-এর প্রতি প্রচন্ড লয়াল হয়ে যাই। তার মানে ব্র্যান্ড স্টোরে চলে গেলেই শপিং ব্যাগ ভর্তি? সারাদিনের উইন্ডো শপিং-এর দরকার নেই? ইন্দ্রাশিস বলছেন, আমি ঘুরে-ঘুরে শপিং করার পক্ষপাতি নই। তারচেয়ে জীবনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ রয়েছে।
তার মানে অল্প সময়ে গুছিয়ে শপিং করতে পছন্দ করেন এই নায়ক। শহরের কোন কোন স্টোরে নিয়মিত যান? কী ধরনের পোশাক কেনেন? ইন্দ্রাশিস বলছেন, আমি সেই পোশাই পরতে পছন্দ করি যেটা আরামদায়ক। তবে সেটা একটা ডেনিম আর টি-শার্ট-এ আটকে থাকে না। সাউথ সিটি মল-এ শপিং করেত গেলে আমার প্রয়োজনীয় সবকিছু পেয়ে যাই।’ দেশের বিভিন্ন জায়গায় পাওয়া যায়, এরকম পছন্দের ব্র্যান্ড কী কী? ‘পছন্দের ব্র্যান্ডের লিস্টটা বেশ বড়। টিল ডেট আই কুড অ্যাফোর্ড জারা, জ্যাক এন্ড জোনস, গ্যাস, সিসলে, বারবেরি, টমি হিলফিগার অ্যান্ড লাইকস। লুকিং ফরওয়ার্ড টু রাইজ।
তবে শুধুমাত্র ব্র্যান্ডের পোশাকই পরতে হবে, এমনটা এখনও মনস্থির করেননি ইন্দ্রাশিস। বলছেন, তবে পছন্দের নানারকম ব্র্যান্ড থাকলেও খুব একটা ব্র্যান্ড কনসাস নই আমি। যেটা ইন্টারেস্টিং লাগে আর মনে হয় এটা ক্যারি করা একটা চ্যালেঞ্জ, সেটা তখনই কিনে ফেলি। দেশের কোথায় শপিং করেন? আর বিদেশেই বা কোথায়? প্রশ্ন শুনে ইন্দ্রাশিস হেসে বলছেন, বিদেশে ট্র্যাভেল করলেও শপিং করা হয়ে ওঠেনি এখনও। আর একটু বড় হতে হবে (হাসি)। মুম্বই গেলে স্ট্রিট শপিং করি। তখন অবশ্য হাতে অনেকটা সময় নিয়েই শপিং করতে যাই। খুবই মজা পাই মুম্বইতে স্ট্রিট শপিং করতে। খুব কালারফুল একটা স্টক তৈরি হয়। আর ড্রিম ডেস্টিনেশন? যেখানে গিয়ে শপিং করার ইচ্ছেপূরণের জন্য টাকা জমাচ্ছেন বহুদিন? ইন্দ্রাশিস বলছেন, শপিং করতে যাওয়া নিয়ে কোনও স্বপ্ন দেখিনি আজ পর্যন্ত। নায়ক হওয়া নিয়ে দেখেছি। সেগুলো অন্য সময় বলবো (হাসি)।