আল-আমিন আহমেদ,সুনামগঞ্জ প্রধিনিধি:-
সুনামগঞ্জের মধ্যনগর থানার মধ্যনগর-মহেষখলা রোডের বেহাল দশা। ২০১০-২০১১ অর্থ বছরে এলজিইডি’র আওতায় মধ্যনগর-মহেষখলা রোডের ১২ কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণ করা হয়। রাস্তাটি নির্মাণকালীন সময়ে হাওরের টেউয়ের কবল থেকে ভাঙ্গন টেকাতে ব্লকের পরিবর্তে বালুর বস্তা দেওয়া হয়,যা সম্পূর্ন এক বছরের মধ্যে টেউয়ের আঘাতে ধসে পড়ে। রাস্তার মাঝখান দিয়ে ইটের স্লুইং দেওয়া হয় যা বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। বর্তমানে রাস্তাটি দিয়ে সম্পূর্ন চলার অন-উপযোগী । রাস্তাটির ১২ কিলোমিটারের প্রায় ৬০ শতাংশ জায়গা হাওরের টেউয়ের আঘাতে ধসে পড়েছে।
এই রাস্তাটি দিয়ে হাজার হাজার মানুষ দূর-দূরান্ত থেকে মোটর সাইকেলের মাধ্যমে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যাতাযায়ত করে। মোটর সাইকেল ছাড়া অন্য কোনো যানবাহন দিয়ে চলাচল করা যায়না। রাস্তাটি সীমান্ত এালাকার সাথে সম্পৃক্ত। যদি রাস্তাটি স্হায়ীভাবে নির্মাণ করে ভারী যানবাহন চলার উপযোগী করা যায় তাহলে বাংলাদেশের সাথে ভারতের আমদানি-রপ্তানি বানিজ্যের পথ সুগম হবে এমনটিই প্রত্যাশা এই এলাকার সাধারন মানুষের।
এবং এই এলাকার মানুষের গণ মানুষের প্রাণের দাবি অনতি বিলম্বে রাস্তাটি পূনরায় সংস্কার করে চলার উপযোগী করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে আহবান জানিয়েছন।