উড়ালসেতু ছয় লেনের হলেও সেতুর নিচের দুই পাশে আরও চার সার্ভিস লেন চালু থাকবে বলে জানান মন্ত্রী। তিনি আরও জানান, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট মহিপালে ১০ লেন সেতুই হচ্ছে। এই প্রকল্পে মোট ব্যয় হয়েছে ১৮১ কোটি ৪৮ লাখ টাকা।
আজ সোমবার সকালে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের উড়ালসেতুর কাজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
২০১৫ সালের ১ এপ্রিল প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। মূল উড়ালসেতুর দৈর্ঘ্য ৬৬০ মিটার, প্রস্থ ২৪ দশমিক ৬২ মিটার, সার্ভিস রোডের দৈর্ঘ্য এক হাজার ৩৭০ মিটার, সার্ভিস রোডের প্রস্থ ৭ দশমিক ৫ মিটার, অ্যাপ্রোচ রোডের দৈর্ঘ্য এক হাজার ১৬০ মিটার, ১১টি স্প্যান, ফুটপাতের দৈর্ঘ্য দুই হাজার ২১০ মিটার, পিসি গার্ডার ১৩২টি।
ঘটনাস্থলে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সেনাবাহিনীর ৩৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেডের প্রধান মেজর জেনারেল ছিদ্দিকুর রহমান সরকার, জেলা প্রশাসক মনোজ কুমার রায়, পুলিশ সুপার এস এম জাহাঙ্গীর আলম সরকার, প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থার সহযোগী আবদুল মোমেন লিমিটেডের পরিচালক আক্তারুজ্জমান, ছয় লেন উড়ালসেতু প্রকল্পের নকশা প্রণয়নকারী বুয়েটের সাবেক শিক্ষক আজাদুর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ফেনী সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুর রহমান, জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শুসেন চন্দ্র শীল উপস্থিত ছিলেন।