SSC পদার্থবিজ্ঞান এর অনেক গুরুত্বপূর্ণ বহুনির্বাচনী। যা পরিক্ষাতে কমনের সম্ভাবনা অনেক

Slider শিক্ষা

1_5412-291x300

অনিকেত সেন অন্তর,  শিশু সাংবাদিক, ঠাকুরগাঁও; SSC পদার্থবিজ্ঞান এর অনেক গুরুত্বপূর্ণ বহুনির্বাচনী। যা পরিক্ষাতে কমনের সম্ভাবনা অনেক।

Physics of General knowledge
১/ পদার্থের ক্ষুদ্রতমা কণা – অণু ।
২/ পদার্থের স্থায়ী মূল কণিকা –
ইলেকট্রোন, প্রোটন ও নিউট্রন ।
৩/ তেজস্ক্রিয় রশ্মিতে থাকে –
আলফা, বিটা ও গামা কনিকা ।
৪/ পদার্থের পরমাণুর প্রোটন সংখ্যা ও
পারমাণবিক সংখ্যা – পরস্পর সমান ।
৫/ পৃথিবী ও উহার নিকটস্থ মধ্যকার বস্তুর
আকর্ষণ বলকে বলে – অভিকর্ষ বল ।
৬/ বরফ গলনের সুপ্ত তাপ – ৮০ ক্যালরি ।
৭/ ০০ সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় শব্দের
গতি – ৩৩২ মিটার/সেকেন্ড ।
৮/ সুর্যোদয় ও সুর্যাস্তের সময় আকাশ লাল
দেখায় – লাল আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য
বেশি বলে ।
৯/ সূর্য থেকে পৃথিবীতে আগত রশ্মি –
সৌর রশ্মি ।
১০/ পৃথিবী ঘূর্ণায়নের ফলে আমরা
ছিটকিয়ে পড়ি না – মধ্যাকর্ষণের জন্য ।
১১/ প্রেসার কুকারে রান্না
তারাতারি হওয়ার কারন – উচ্চ চাপে
তরলের স্ফুটনাংক বৃদ্ধি পায় ।
১২/ চা তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয় –
কালো রংয়ের কাপে (কাল রংয়ের
তাপ শোষণ ক্ষমতা বেশি)।
১৩/ চা দেরীতে ঠান্ডা হয় – সাদা
রংয়ের কাপে (সাদা রংয়ের তাপ
শোষণ ক্ষমতা কম)।
১৪/ শব্দের গতি সবচেয়ে বেশি – কঠিন
মাধ্যমে ।
১৫/ শব্দের গতি সবচেয়ে কম – বায়বীয়
মাধ্যমে ।
১৬/ তিনটি মূখ্য বর্ণ – লাল, সবুজ ও নীল ।
১৭/ ৪০ সে: তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব –
সর্বোচ্চ ।
১৮/ ইউরেনিয়াম, নেপচুনিয়াম
প্লুটোনিয়াম হল – তেজস্ক্রিয় পদার্থ ।
১৯/ রাবারের স্থিতিস্থাপকতা কম
এবং লোহা বা ইস্পাতের
স্থিতিস্থাপকতা বেশি ।
২০/ উন্নত ধরণের বিস্ফোরোক আবিষ্কার
করে ধনী হয়েছিলেন – আলফ্রেড
নোবেল ।
২১/ ডিজিটাল ফোনের প্রধান বৈশিষ্ঠ
– ডিজিটাল সিগনাল ডেটাবেজ ।
২২/ পীট কয়লা – ভিজা ও নরম ।
২৩/ তাপ আটকা পড়ে তাপমাত্রা
বৃদ্ধিকে বলে – গ্রীনহাউজ ইফেক্ট।
২৪/ পরমাণু ভেঙ্গে প্রচন্ড শক্তি সৃস্টি
করাকে বলে – ফিউশন বিক্রিয়া ।
২৫/ বায়ু এক প্রকার – মিশ্র পদার্থ ।
২৬/ লোহার উপর দস্তার প্রলেপ
দেয়াকে বলে – গ্যালভানাইজিং ।
২৭/ আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন ঘটে
– মরিচিকায় ।
২৮/ পানি বরফে পরিণত হলে – আয়তনে
বাড়ে ।
২৯/ পানি কঠিন, তরল ও বায়বীয় অবস্থায়
থাকতে পারে ।
৩০/ বৈদুতিক বাল্বের ফিলামেন্ট
তৈরী – টাংস্টেন দিয়ে ।
৩১/ CFC বা ক্লোরোফ্লোরো কার্বন
ধ্বংস করে – ওজন স্তর ।
৩২/ ডুবোজাহাজ হতে পানির উপরে
দেখার জন্য ব্যবহৃত হয় – পেরিস্কোপ ।
৩৩/ ব্যাটারি হতে পাওয়া যায় –
ডিসি কারেন্ট ।
৩৪/ সর্বোত্তম তড়িৎ পরিবাহক – তামা ।
৩৫/ ডিনামাইট আবিস্কার করেন –
আলফ্রেড নোবেল ।
৩৬/ পারমাণবিক চুল্লিতে মডারেটর
হিসেবে ব্যবহৃত হয় – গ্রাফাইট ।
৩৭/ শব্দের চেয়ে দ্রুত গতিতে চলে –
সুপারসনিক বিমান ।
৩৮/ বায়ুতে বা শুণ্য স্থানে শব্দের গতি
– ৩x১০১০ সে. মি. ।
৩৯/ কাঁচা লোহা, ইস্পাত ও কোবাল্ট –
চুম্বক পদার্থ ।
৪০/ আলোর নিয়মিত প্রতিফলণ ঘটে –
দর্পনে ।
৪১/ স্টিফেন হকিন্স একজন – পদার্থবিদ ।
৪২/ পেট্রোলিয়াম, প্রাকৃতিক গ্যাস,
কয়লা ইত্যাদি – জীবাস্ম জালানি ।
৪৩/ জীব-জগতের সবচেয়ে ক্ষতিকর রশ্মি
– অতি বেগুণী রশ্মি ।
৪৪/ এক্সরে এর একক – রনজেন ।
৪৫/ তেজস্ক্রীয়তার একক কুরি ও এর
আবিস্কারক – হেনরী বেকুইরেল ।
৪৬/ রেডিয়াম আবিস্কার করেন –
মাদাম কুরি ।
৪৭/ পারমাণবিক বোমা উৎপন্ন হয় –
ফিশন পদ্ধতিতে ।
৪৮/ হাইড্রোজেন বোমা উৎপন্ন হয় –
ফিউশন পদ্ধতিতে ।
৪৯/ পারমানবিক ওজন = প্রোটন ও
নিউট্রনের ওজন ।
৫০/ প্লবতা সূত্র আবিস্কার করেন –
আর্কিমিডিস ।
৫১/ দূরবীক্ষণ যন্ত্র আবিস্কার করেন –
গ্যালিলিও ।
৫২/ গতির সূত্র আবিস্কার করেন – নিউটন

৫৩/ আপেক্ষিকতার সূত্র আবিস্কার
করেন – আলবার্ট আইনস্টাইন ।
৫৪/ মৌলিক রাশিগুলো হলো – দৈর্ঘ,
ভর, সময়, তাপমাত্রা, তড়িৎপ্রবাহ, দীপন
ক্ষমতা ও পদার্থের পরিমাণ।
৫৫/ লব্ধ রাশি – বল, ত্বরণ, কাজ, তাপ,
বেগ প্রভৃতি ।
৫৬/ ভেক্টর রাশি – সরণ, ওজন, বেগ, ত্বরণ,
বল, তড়িৎ প্রাবল্য, মন্দন, ভেদাঙ্ক
ইত্যাদি ।
৫৭/ স্কেলার রাশি – দৈর্ঘ, ভর, দ্রূতি,
কাজ, তড়িৎ বিভব, সময়, তাপমাত্রা
ইত্যাদি ।
৫৮/ পরিমাপের আন্তর্জাতিক পদ্ধতি হল
– এস. আই. S. I. ।
৫৯/ ভর হচ্ছে পদার্থের – জড়তার
পরিমাণ।
৬০/ এই মহাবিশ্বে পরম স্থিতিশীল এবং
পরম গতিশীল বলে কিছু নেই ।
৬১/ নিউটনের গতি সূত্র – তিনটি ।
৬২/ নিউটনের বিখ্যাত বই – “ন্যচারাল
ফিলোসোফিয়া প্রিন্সিপিয়া
ম্যাথমেটিকা” ।
৬৩/ বিদ্যুৎ শক্তির হিসাব করা হয় –
কিলোওয়াট / ঘন্টা kw/h ।
৬৪/ ১ অশ্ব শক্তি (H.P.) = ৭৪৬ ওয়াট বা
৫৫০ ফুট-পাউন্ডাল শক্তি ।
৬৫/ মহাবিশ্বের যে কোন দুটি বস্তুর
মধ্যকার পারস্পারিক আকর্ষণ বল হল –
মহাকর্ষ বল ।
৬৬/ পৃথিবী ও বিশ্বের যে কোন বস্তুর
মধ্যকার পারস্পারিক আকর্ষণ বল হল –
অভিকর্ষ বল ।
৬৭/ অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর মান – পৃথিবীর
কেন্দ্রে শূন্য, বিষুবীয় অঞ্চলে সবচেয়ে
কম, মেরু অঞ্চলে সবচেয়ে বেশী ।
৬৮/ চন্দ্র পৃষ্ঠে অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর মান
পৃথিবীর মানের ১/৬ ভাগ ।
৬৯/ পৃথিবীর মুক্তিবেগ – ১১.২ কি.মি./
সে. ।
৭০/ মঙ্গল গ্রহের মুক্তি বেগ – ৫.১
কি.মি./সে. ।
৭১/ গ্রহের গতি সংক্রান্ত কেপলারের
সূত্র কয়টি – তিনটি ।
৭২/ ইস্পাত ও রাবারের মধ্যে বেশী
স্থিতিস্থাপক – ইস্পাত ।
৭৩/ বস্তুর কম্পনের মাধ্যমে উৎপন্ন হয় – শব্দ

৭৪/ পানির তরঙ্গ, আলোক তরঙ্গ, তাপ
তরঙ্গ, বেতার তরঙ্গ ইত্যাদি হলো –
অনুপ্রস্থ বা আড় তরঙ্গ ।
৭৫/ শব্দ তর তরঙ্গ হলো – অনুদৈর্ঘ বা
লাম্বিক তরঙ্গ ।
৭৬/ পানিতে ঢিল ছুড়লে চলমান যে
তরঙ্গের সৃষ্ঠি হয় – অনুপ্রস্থ তরঙ্গ ।
৭৭/ টানা তারের সূত্র কয়টি – তিনটি ।
৭৮/ শব্দ সঞ্চালনের জন্য প্রয়োজন – জড়
মাধ্যমের ।
৭৯/ শুন্য মাধ্যমে শব্দের বেগ – শুন্য ।
৮০/ স্বাভাবিক অবস্থায় বাতাসে
শব্দের দ্রুতি – ৩৩২ মি./সে. ।
৮১/ স্বাভাবিক অবস্থায় পানিতে
শব্দের দ্রুতি – ১৪৫০ মি./সে. ।
৮২/ স্বাভাবিক অবস্থায় লোহায় শব্দের
দ্রুতি – ৫২২১ মি./সে. ।
৮৩/ শব্দের বেগের উপর প্রভাব আছে –
তাপ, আদ্রতা ও বায়ু প্রবাহ ।
৮৪/ শ্রাব্যতার সীমা – ২০-২০০০০ Hz ।
৮৫/ ইনফ্রাসোনিক বা শব্দোত্তর বা
অশ্রুতি শব্দ – ২০ Hz।
৮৬/ আল্ট্রাসোনিক বা শব্দোত্তর শব্দ –
২০০০০ Hz এর বেশী ।
৮৭/ প্রতিধ্বনি শোনার জন্য সময়ের
প্রয়োজন – ০.১ সে. ।
৮৮/ প্রতিধ্বনি শোনার জন্য প্রতিফলক ও
উৎসের মধ্যে নুন্যতম দূরত্ব – ১৬.৬ মিটার ।
৮৯/ কোন শব্দ মানুষের কর্ণকুহরে প্রবেশ
করলে বধির হয় – ১০৫ ডেসিবেলের উপর
সৃষ্ঠ শব্দ ।
৯০/ বাদুড় চলাচলের সময় কি প্রয়োগ করে
– প্রতিধ্বনি ।
৯১/ তাপ এক প্রকার – শক্তি ।
৯২/ পানির স্বাভাবিক স্ফুটনাংক
স্বাভাবিক চাপে -১০০০ সেলসিয়াস ।
৯৩/ প্রেসার কুকারের মূলনীতি –
চাপে পানি বেশী তাপমাত্রায় ফুটে

৯৪/ ভূ-পৃষ্ঠ হতে যত উপরে উঠা যায় তত
কমে – স্ফুটনাংক ।
৯৫/ বস্তুর তাপ শোষণ ক্ষমতা নির্ভর করে
– রঙের উপর ।
৯৬/ শীতকালে রঙিন কাপড় আরামদায়ক

৯৭/ গরমকালে সাদা কাপড় আরামদায়ক

৯৮/ পেট্রোল ইঞ্জিন আবিস্কৃত হয় – ১৮৮৬
ইং সালে ।
৯৯/ ফ্রেয়নের রাসায়নিক নাম – ডাই-
ক্লোরো ডাই ফ্লোরো মিথেন ।
১০০/ ফারেনহাইট ও সেলসিয়াস
স্কেলে সমান তাপমাত্রা নির্দেশ
করে – (- ৪০০ ) তাপমাত্রায় ।
১০১/ স্বাভাবিক অবস্থায় একজন মানুষের
উপর প্রতি বর্গ ইঞ্চিতে বায়ুর চাপ – ১৫
পাউন্ড ।
১০২/ ক্লিনিক্যাল থার্মোমিটারে
দাগ কাটা থাকে – (৯০০ -১১০০) F ।
১০৩/ থার্মোমিটারে পারদ ব্যবহারের
কারণ – অল্প তাপে আয়তন বৃদ্ধি পায় ।
১০৪/ আলো এক প্রকার – শক্তি ।
১০৫/ আলোক মাধ্যম – তিনটি , ১) স্বচ্ছ, ২)
ঈষদ স্বচ্ছ ও ৩) অস্বচ্ছ ।
১০৬/ প্রতিফলনের সূত্র – দুইটি ।
১০৭/ প্রতিসরণের সূত্র – দুইটি ।
১০৮/ পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের শর্ত –
দুটি ।
১০৯/ সাদা আলো সাতটি বর্ণের
সমাহার ।
১১০/ লেন্স দুই প্রকার ১) অপসারী, ২)
অভিসারী।
১১১/ দৃষ্টির ত্রুটি মোট চারটি – ১) হ্রস্ব
দৃষ্টি, ২) দীর্ঘ দৃষ্টি, ৩) বার্ধক্য দৃষ্টি ও ৪)
বিষম দৃষ্টি বা নকুলা ।
১১২/ তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বেশি – লাল আলোর ।
১১৩/ তরঙ্গ দৈর্ঘ্য কম – বেগুনী আলোর ।
১১৪/ বিক্ষেপণ কম – লাল আলোর ।
১১৫/ বস্তুর বর্ণ পদার্থের কোন ধর্ম নয়,
এটি আলোকের একটি ধর্ম ।
১১৬/ নীল কাচের মধ্য দিয়ে হলুদ ফুল –
কালো দেখায় ।
১১৭/ লাল আলোতে গাছের পাতা –
কালো দেখায় ।
১১৮/ নীল কাচের মধ্য দিয়ে সাদা ফুল –
নীল দেখায় ।
১১৯/ লাল ফুলকে সবুজ আলোয় – কালো
দেখায় ।
১২০/ সূর্য রশ্মি শরীরে পড়লে –
ভিটামিন ডি তৈরী হয় ।
১২১/ সবচেয়ে ছোট তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের
বিকিরণ – গামা রশ্মি ।
১২২/ সবচেয়ে বড় তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের
বিকিরণ – বেগুণী রশ্মি ।
১২৩/ শরীরের ত্বকে ভিটামিন
তৈরীতে সাহায্য করে – পরিমিত
অতিবেগুণী রশ্মি ।
১২৪/ আমাদের দর্শনাভূতির
স্থায়িত্বকাল – ০.১ সেকেন্ড ।
১২৫/ যে সকল বস্তুর আকর্ষণ ও দিকনির্দশক
ধর্ম আছে – চম্বুক পদার্থ ।
১২৬/ চৌম্বকের চুম্বকত্ব একটি – ভৌত ধর্ম

১২৭/ চৌম্বকের প্রকারভেদ – ১)
প্রাকৃতিক চৌম্বক, ২) কৃত্রিম চৌম্বক ও ৩)
তড়িৎ চৌম্বক ।
১২৮/ চৌম্বক পদার্থ – টিন, আয়রণ, কপার,
কোবাল্ট, নিকেল ইত্যাদি ।
১২৯/ চৌম্বক পদার্থের প্রকারভেদ – ১)
ডায়া চৌম্বক, ২) প্যারা চৌম্বক ও ৩)
ফেরো চৌম্বক ।
১৩০/ মেরু অঞ্চলে চৌম্বকের আকর্ষণ –
সবচেয়ে বেশী ।
১৩১/ পৃথিবীর চৌম্বক উত্তর মেরু আসলে –
পৃথিবীর ভৌগলিক দক্ষিণ ।
১৩২/ তড়িৎ দুই প্রকার – ১) স্থির তড়িৎ ও
২) চল তড়িৎ ।
১৩৩/ চল তড়িৎ দুই প্রকার – ১) এ. সি.
তড়িৎ ২) ডি. সি. তড়িৎ ।
১৩৪/ আমদের দেশে তড়িৎ প্রবাহ
সেকেন্ডে দিক পরিবর্তন করে – ৫০ বার

১৩৫/ ডি. সি. প্রবাহ পাওয়া যায় –
ব্যাটারি থেকে ।
১৩৬/ রোধ পরিবাহীর চারটি বিষয়ের
উপর নির্ভর করে – ১) উপাদান, ২) দৈর্ঘ্য,
৩) প্রস্থচ্ছেদ ও ৪) তাপমাত্রা ।
১৩৭/ মাধ্যম তিন প্রকার – ১) পরিবাহী,
২) অর্ধপরিবাহী, ৩) অন্তরক বা
অপরিবাহী।
১৩৮/ রাডার (Radar) হলো – Radio Detection
and Ranging ।
১৩৯/ অপটিক্যাল ফাইবারে ডাটা পাস
এর কাজে ব্যবহৃত হয় – পূর্ণঅভ্যন্তরীণ
প্রতিফলন ।
১৪০/ ইলেকট্রনিক্স এর যাত্রা শুরু –
ট্রানজিস্টরের আবিস্করের সময় ।
১৪১/ ক্যামেরার লেন্সের পেছনের
পর্দায় আস্তরণ দেয়া হয় – সিজিয়াম
দিয়ে ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *