এএফপির খবরে আজ শনিবার চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং হির বরাত দিয়ে এ তথ্য জানানো হয়েছে। হংকংয়ে ফিনেক্স টিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
গতকাল শুক্রবার তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট সাই ইং ওয়েনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ১৯৭৯ সালে তাইওয়ানের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক ছিন্ন করে যুক্তরাষ্ট্র। প্রথা ভেঙে ট্রাম্পের এমন কাজে চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কে ভাটা পড়ার আশঙ্কা করছেন অনেকে।
বিবিসি ও এএফপির খবরে জানা যায়, দুই দেশের প্রেসিডেন্ট অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা সম্পর্ক নিয়ে কথা বলেছেন।
সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম টুইটারে দেওয়া বার্তায় ট্রাম্প বলেছেন, প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ায় সাই তাঁকে ফোন করে অভিনন্দন জানিয়েছেন। এ বছরের জানুয়ারিতে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ায় সাইকেও অভিনন্দন জানিয়েছেন ট্রাম্প।
হোয়াইট হাউসের ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের মুখপাত্র নেড রাইস বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র এক চীন নীতি নিয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তাই ট্রাম্পের ফোনালাপে এ ক্ষেত্রে কোনো প্রভাব পড়বে না।
ট্রাম্পের মুখপাত্র বলেছেন, এক চীন নীতির বিষয়ে ট্রাম্প যথেষ্ট ওয়াকিবহাল।