শেখ হাসিনা বলেন, ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধ—সবই হয়েছে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে। মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটানোর জন্য, অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য বঙ্গবন্ধু সব সময় কাজ করে গেছেন। যখনই আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেছে, এ দেশের জনগণ কিছু পেয়েছে। কারণ আওয়ামী লীগ জনগণের সংগঠন।
বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ আজ একটা সম্মানের জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছে। আমাদের ওপর ঝড়ঝাপটা কম যায়নি। দুর্নীতির অপবাদ দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। ক্ষমতা থেকে সরাবে বলে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মানুষ হত্যা করেছে। নানা ঘটনা, দেশে এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ঘটানো হয় আমাদের ক্ষমতা থেকে সরানো জন্য। কিন্তু আওয়ামী লীগ জনগণের আস্থা-বিশ্বাস অর্জন করেছে। জনগণের আস্থা-বিশ্বাস ছিল বলেই সব ঝড়ঝাপটার মোকাবিলা করে বলীয়ান হয়ে এ দেশের উন্নয়নের গতি অব্যাহত রাখতে পেরেছি। গতি ধরে রেখেছি বলেই প্রবৃদ্ধির হার ৭ শতাংশের ওপরে উন্নীত করতে পেরেছি। আমাদের একটাই লক্ষ্য থাকবে দারিদ্র্যের হার কমিয়ে আনা।
বৈঠকে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, আওয়ামী লীগ নেতা আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, মতিয়া চৌধুরী, মোহাম্মদ নাসিম, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, ওবায়দুল কাদের, নূহ-উল-আলম লেনিন, মাহবুব উল আলম হানিফ, জাহাঙ্গীর কবির নানক, খায়রুজ্জামান লিটন, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, অসীম কুমার উকিল, মৃণাল কান্তি¯দাস, এনামুল হক শামীম, আমিনুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।