ঢাকা; নিজ বাসা থেকে গলায় রশি বাঁধা অবস্থায় ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ওয়াজি আহমেদ চৌধুরীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। ঘটনার পর থেকে ওই বাসার কেয়ারটেকার আবদুল আহাদ পলাতক রয়েছে। সাবেক এই সেনা কর্মকর্তাকে হত্যার অভিযোগে
ঢাকার কাফরুল থানায় গতকাল মামলা করেছেন তার ভাতিজা রেশাদ আহমেদ চৌধুরী। এতে আহাদকে আসামি করা হয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, এক ছেলে ও কর্মচারীদের নিয়ে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ওয়াজি আহমেদ মহাখালী ডিওএইচএস’র চার নম্বর সড়কের ১৪৮ নম্বর বাড়ির দু’তলায় থাকতেন। বৃহস্পতিবার দুপুরে ওয়াজি আহমেদের ছেলে ফুয়াদ আহমেদ চৌধুরী ঘুম ভাঙ্গার পর বাইরে থেকে কক্ষে তালা দেখতে পান। এ সময় ব্যালকনি দিয়ে বের হয়ে তার পিতার কক্ষ বাইরে থেকে বন্ধ দেখতে পান। তালা ভেঙ্গে ভেতরে ওয়াজি আহমেদ চৌধুরীকে মেজেতে গলায় রশি বাঁধা অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। পরে তাকে উদ্ধার করে সিএমএইচ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ওয়াজি আহমেদকে হত্যার পর বাসা থেকে লক্ষাধিক টাকার মালামাল নিয়ে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে গেছে বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে। মামলার একমাত্র এজাহারনামীয় আসামি আবদুল আহাদের বাড়ি সিলেটের বিশ্বনাথের নদার মালপাড়া গ্রামে।
ঢাকার কাফরুল থানায় গতকাল মামলা করেছেন তার ভাতিজা রেশাদ আহমেদ চৌধুরী। এতে আহাদকে আসামি করা হয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, এক ছেলে ও কর্মচারীদের নিয়ে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ওয়াজি আহমেদ মহাখালী ডিওএইচএস’র চার নম্বর সড়কের ১৪৮ নম্বর বাড়ির দু’তলায় থাকতেন। বৃহস্পতিবার দুপুরে ওয়াজি আহমেদের ছেলে ফুয়াদ আহমেদ চৌধুরী ঘুম ভাঙ্গার পর বাইরে থেকে কক্ষে তালা দেখতে পান। এ সময় ব্যালকনি দিয়ে বের হয়ে তার পিতার কক্ষ বাইরে থেকে বন্ধ দেখতে পান। তালা ভেঙ্গে ভেতরে ওয়াজি আহমেদ চৌধুরীকে মেজেতে গলায় রশি বাঁধা অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। পরে তাকে উদ্ধার করে সিএমএইচ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ওয়াজি আহমেদকে হত্যার পর বাসা থেকে লক্ষাধিক টাকার মালামাল নিয়ে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে গেছে বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে। মামলার একমাত্র এজাহারনামীয় আসামি আবদুল আহাদের বাড়ি সিলেটের বিশ্বনাথের নদার মালপাড়া গ্রামে।