টঙ্গী: টঙ্গীর ট্যাম্পাকো প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং কারখানার বয়লার বিস্ফোরণে প্রাণহানির ঘটনায় এর মালিকসহ আট কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
নিহত শ্রমিক মোহাম্মদ হোসাইন জুয়েলের বাবা আব্দুল কাদের পাটোয়ারী রোববার রাতে মামলাটি করেন।
উল্লেখ্য, এই কারখানায় শনিবার বয়লার বিস্ফোরণের পর আগুন লাগে। এ পর্যন্ত ২৮ জনের লাশ উদ্ধার করেছেন উদ্ধার কর্মীরা। নিখোঁজ রয়েছেন এখনো ১১ জন।
উল্লেখ্য, এই কারখানায় শনিবার বয়লার বিস্ফোরণের পর আগুন লাগে। এ পর্যন্ত ২৮ জনের লাশ উদ্ধার করেছেন উদ্ধার কর্মীরা। নিখোঁজ রয়েছেন এখনো ১১ জন।
পুলিশ কর্মকর্তা ফিরোজ বলেন, “ঘটনার পর থেকে কারখানার চেয়ারম্যান পলাতক রয়েছেন। এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার বা আটক করা যায়নি।”
মামলায় কারখানা মালিকের স্ত্রী পারভিনকেও আসামি করা হয়েছে। অন্য আসামিরা হলেন কারখানার ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভির আহমেদ, মহাব্যবস্থাপক সফিকুর রহমান, ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মনির হোসেন, ব্যবস্থাপক (সার্বিক) সমির আহমেদ, ব্যবস্থাপক হানিফ ও উপ সহকারী পরিচালক আলমগীর হোসেন।
মামলায় কারখানা মালিকের স্ত্রী পারভিনকেও আসামি করা হয়েছে। অন্য আসামিরা হলেন কারখানার ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভির আহমেদ, মহাব্যবস্থাপক সফিকুর রহমান, ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মনির হোসেন, ব্যবস্থাপক (সার্বিক) সমির আহমেদ, ব্যবস্থাপক হানিফ ও উপ সহকারী পরিচালক আলমগীর হোসেন।
মামলায় আসামির তালিকায় অজ্ঞাত পরিচয়ের আরও কয়েকজনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে বলেও পুলিশ জানায়।