বিএনপি চূড়ান্ত করেছে ৭১ জন

Slider রাজনীতি

 

51f0daf5eb97e-bnp_logo

 

 

 

 

 

 

পৌর নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী বাছাই চলছে বিএনপিতে। স্থানীয়ভাবে একক প্রার্থী বাছাই করে কেন্দ্রে নাম পাঠানো হচ্ছে। সেখান থেকে গতকাল শনিবার রাত পর্যন্ত ৭১টি পৌরসভায় প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়েছে। বাকি পৌরসভাগুলোতে গত রাতেই প্রার্থী চূড়ান্ত করার কথা। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার হাতে কেন্দ্রীয় ও জেলা নেতাদের দুটি খসড়া তালিকা দেওয়া হয়। এ দুটি যাচাই-বাছাই করেই খালেদা জিয়া রাতে তালিকা চূড়ান্ত করছেন। আজ চূড়ান্ত মনোনয়নপ্রাপ্তদের বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া হবে।

এবারই প্রথম দলীয়ভাবে হচ্ছে পৌর নির্বাচন। মেয়র পদে দলীয় প্রতীকে লড়বেন দল মনোনীত প্রার্থীরা। পৌর নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী কারা, তা নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) জানাবেন দলের যুগ্ম মহাসচিব মো. শাহজাহান। গতকাল বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া তাকে প্রার্থী প্রত্যয়নের এ ক্ষমতা প্রদান করেন। ইতিমধ্যে কমিশনকে চিঠিতে তা জানিয়েছে বিএনপি। বিএনপির নির্বাচন সমন্বয়কেরও দায়িত্ব পালন করেছেন শাহজাহান। তৃণমূল থেকে প্রার্থী বাছাই করে সমন্বয় কমিটির কাছে নাম পাঠানো হবে।

সর্বশেষ প্রাপ্ত খবরে চূড়ান্ত হয়েছেন ঢাকা বিভাগের ৬৫টির মধ্যে ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে আবদুশ শুকুর শেখ, নগরকান্দায় সাইদুজ্জামান মুকুল, মুন্সীগঞ্জ সদরে ইরাদাত মানু, রাজবাড়ীতে অর্ণব নেওয়াজ, গোয়ালন্দে আবুল কাসেম, পাংশায় শওকত আলী সরকার, টাঙ্গাইল সদরে জাফর আহমেদ, গোপালপুরে জাহাঙ্গীর আলম রুবেল, ধনবাড়ীতে হাবিবউল্লাহ ফকির, মির্জাপুরে হজরত আলী, সখীপুরে নাজিমউদ্দিন, নরসিংদী সদরে গোলাম কবির কামাল, রায়পুরে অহিদ মিয়া, গোপালগঞ্জ সদরে মো. বেনা, টুঙ্গিপাড়ায় আবুল খায়ের, মাদারীপুর সদরে আবদুর শেখ, মাদারীপুর শিবচরে হেমায়েত করিম খান, কালকিনিতে মাহবুব মুন্সী, শরীয়তপুর সদরে নাসিরউদ্দিন কালু, নড়িয়ায় মমিনুল হক, ঢাকার সাভারে রেফায়েতউল্লাহ, ধামরাইয়ে নাজিমউদ্দিন, মানিকগঞ্জ সদরে অ্যাডভোকেট আজাদ হোসেন খান, মানিকগঞ্জের সিংগাইরে খোরশেদ আলম, গাজীপুরের শ্রীপুরে শহিদ উল্লাহ শহিদ ।

চট্টগ্রাম বিভাগের ৩৭টির মধ্যে পটিয়ায় বিএনপির প্রার্থী নূরুল ইসলাম, পরশুরামে আবু তালেব, দাগনভূঞায় আকবর হোসেন, সন্দ্বীপে আলমগীর হোসেন ঠাকুর, চন্দনাইশে নুরুল ইসলাম চৌধুরী, মিরসরাইয়ে আতিকুল ইসলাম লতিফী, পটিয়ায় নুরুল আমিন তালুকদার, বাঁশখালীতে কামরুল ইসলাম হোসাইনী, সাতকানিয়ায় রফিকুল আলম, বারইয়ারহাটে জালাল উদ্দিন আহমেদ, রাউজানে কাজী আবদুল্লাহ আল হাসান, সীতাকুণ্ডে যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী আবুল কালাম আজাদ (তিনি দেশে না ফিরলে ইউসুফ নিজামী)।

বরিশাল বিভাগের ১৭টির মধ্যে বানারীপাড়ায় গোলাম মাহমুদ মাহবুব মাস্টার, ভোলায় হারুনুর রশিদ ট্রুমেন, দৌলতখানে আনোয়ার হোসেন কাকন, বোরহানউদ্দিনে মনিরুজ্জামান কবির।

সিলেট বিভাগের ১৬টির মধ্যে সুনামগঞ্জের দিরাইয়ে মাসুদ চৌধুরী, জগন্নাথপুেের আইহান চৌধুরী, মৌলভীবাজার সদরে ফয়জুল করিম ময়ূন, কমলগঞ্জে আবু ইব্রাহিম জমশের, কুলাউড়ায় কামাল আহমেদ জুনায়েদ, বড়লেখায় ফখরুল ইসলাম, হবিগঞ্জ সদরে জি কে গউছ, নবীগঞ্জে সাজের আহমেদ চৌধুরী, মাধবপুরে হাবিবুর রহমান মানিক, চুনারুঘাটে নাজিমুদ্দিন শামসু, শায়েস্তাগঞ্জে ফরিদ আহমেদ।

রংপুর বিভাগের ২০টি পৌরসভার মধ্যে কুড়িগ্রাম সদরে নুরুল ইসলাম, নাগেশ্বরীতে আদম আলী, উলিপুরে তারেক আবুল আলা, দিনাজপুর সদরে জাহাঙ্গীর আলম, ফুলবাড়ীতে শাহাদাত হোসেন, রংপুরের সৈয়দপুরে আমজাদ হোসেন সরকার, বদরগঞ্জে পরিতোষ চক্রবর্তী।

রাজশাহী বিভাগের ৪৯টির মধ্যে নজিপুরে (পত্নীতলা) আনোয়ার হোসেন, নাটোর সদরে এমদাদুল হক আল মামুন, সিংড়ায় শামীম আল রাজী, বড়াইগ্রামে শরিফুল হক মুক্তা, গুরুদাসপুরে মশিউর রহমান বাবলু, তাহেরপুরে আরিফুর রহমান মিন্টু, ভবানীগঞ্জে আবদুর রাজ্জাক, নওগাঁ সদরে নজমুল হক সনি, পাবনায় মোসাব্বের হোসেন মঞ্জু অথবা মোহাম্মদ মাসুম বগা, সুজানগরে কামাল হোসেন বিশ্বাস অথবা আযম আলী বিশ্বাস, চাটমোহরে আবদুর রহিম কালু অথবা প্রফেসর আবদুল মান্নান, ফরিদপুরে এনামুল হক, ভাঙ্গুরায় মুজিবুর রহমান, ঈশ্বরদীতে মোখলেচুর রহমান, সাঁথিয়ায় সিরাজুল ইসলাম সিরাজ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *