সারাদেশে আরেক দফা বাড়লো সব ধরণের চালের দাম। খুচরা পর্যায়ে সব ধরণের চালের দাম বেড়েছে কেজিতে ২ থেকে ৩ টাকা। আড়ৎদার ও খুচরা বিক্রেতারা এর জন্য মিল মালিকদের দায়ী করছেন।
অন্যদিকে মিল মালিকরা বলছেন, লোড শেডিংয়ের কারণে উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
পাশাপাশি ধান ও জ্বালানি তেলের দাম বাড়ায় চালের দাম বাড়াতে বাধ্য হচ্ছেন তারা। তবে, শুল্ক প্রত্যাহার করে চাল আমদানি বাড়ানো গেলে বাজার নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে মনে করছেন সব পক্ষ।
বর্ধিত দামের ওপর নতুন করে আবার বেড়েছে চালের দাম। কেজিতে ৩টাকা বেড়ে সরু চাল এলাকা ভেদে ৭০ থেকে ৭২ দরে বিক্রি হচ্ছে। মাঝারি চালের দরও চলে গেছে ৬০ টাকার ওপরে।
সাধারণ জনগণের ক্রয়সীমার বাইরে পণ্য মূল্য। অন্য নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে চালের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ায় নিম্ন ও মধ্যবিত্তের নাভিশ্বাস উঠেছে। এদিকে নতুন করে চালের দাম বাড়ানোর জন্য মিল মালিকদের দায়ী করছেন আড়তদার ও পাইকাররা।
তবে মিল মালিকরা বলছেন, ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধি ও ধানের দাম বাড়ায় বাড়াতে হচ্ছে চালের দাম। মিল মালিক আর ডলারের মূল্যবৃদ্ধি ও আমদানিতে শুল্ক থাকায় ভারত থেকে চাল আনছেন না আমদানিকারকরা। বাজার নিয়ন্ত্রণের জন্য শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি তাদের।