৩০ বছর পর মানুষ যেসব খাবার খাবে

লাইফস্টাইল

বিশ্বে ভোজ্য উদ্ভিদ রয়েছে সাত হাজারেরও বেশি। এর মধ্যে খাদ্য হিসেবে গ্রহণের জন্য চাষ হয় মাত্র ৪১৭টি উদ্ভিদ।

২০৫০ সাল নাগাদ খাদ্যতালিকায় জায়গা করে নিতে পারে এমন কিছু উদ্ভিদের নাম প্রকাশ করেছেন বিজ্ঞানীরা। চলুন জেনে নেওয়া যাক সে সম্পর্কে—
প্যানডানাস
প্যানডানাস প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জ থেকে শুরু করে ফিলিপাইনের উপকূলীয় অঞ্চলে জন্মানো ছোট আকারের একটি গাছ।

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অনেক জায়গাতেই মিষ্টি খাবারের স্বাদ বাড়াতে গাছটির পাতা ব্যবহৃত হয়। গাছটিতে আনারসের মতো দেখতে একটি ফলও হয়, যা কাঁচা ও রান্না করে দুভাবেই খাওয়া যায়।

শিম বা মটরজাতীয় বীজ
শিম বা ডালজাতীয় বীজও রয়েছে ‘ভবিষ্যতের খাদ্য’ তালিকায়। এগুলো তুলনায় সস্তা এবং প্রোটিন ও ভিটামিন-বিতে পরিপূর্ণ। এ ছাড়া সমুদ্র তীর থেকে শুরু করে পাহাড়ের পাদদেশ পর্যন্ত বড় পরিসরের পরিবেশে মানিয়ে নিতে পারে। সমগ্র বিশ্বে ২০ হাজার প্রজাতির শিম ও ডালজাতীয় বীজ রয়েছে। কিন্তু মানুষ শুধু সেগুলোর মধ্যে গুটিকয়েক ব্যবহার করে।

বুনো দানাদার খাদ্য
দানাদার খাদ্য আসে ঘাসজাতীয় উদ্ভিদ থেকে। এর রয়েছে ১০ হাজারেরও বেশি প্রজাতি। নতুন খাদ্য হিসেবে এর সম্ভাবনা অনেক। ফনিও নামে আফ্রিকার এক দানাদার খাদ্যের গাছ রয়েছে, যা পানীয় ও পরিজ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

নকল কলা
এনসেট বা ‘নকল কলা’ আদতে কলারই নিকটাত্মীয়। কিন্তু অনেক সম্ভাবনা থাকলেও শুধু ইথিওপিয়ার একটি অংশেই তা খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করা হয়।

সূত্র: বিবিসি

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *