পরিবহন শ্রমিকদের আশ্বস্ত করলেন ওবায়দুল কাদের

Slider জাতীয় বাংলার মুখোমুখি


ডেস্ক | আইন প্রয়োগে অহেতুক বাড়াবাড়ি হবে না বলে পরিবহন শ্রমিকদের আশ্বস্ত করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, আইন প্রয়োগে বাড়াবাড়িটা না হলে সমস্যাও হবে না। পরিবহন ধর্মঘট আর নেই। এ বিষয়ে পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের সঙ্গে কথাবার্তা হয়েছে। তাই যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটার কোন কারণ নেই বলে জানান মন্ত্রী।

আজ দুপুরে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ২১তম জাতীয় কাউন্সিল প্রস্তুতি কমিটির সাংস্কৃতিক উপ-কমিটির এক সভায় তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

এ সময় তিনি বলেন, আইন প্রয়োগ করতে গিয়ে যদি কোন কিছু অসঙ্গত হয় তাহলে বাস্তব পরিস্থিতির আলোকে আমরা বিধিমালা প্রণয়ন করছি। সেটা আমরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখবো। পরিস্থিতি এখন আর অস্বাভাবিক হওয়ার কোন কারণ নেই।
সব কিছুই আলাপ আলোচনার মধ্যদিয়ে সমাধান হয়েছে। কাভার্ডভ্যান ইতিমধ্যে তাদের যাতায়াত শুরু করে দিয়েছে।

‘সরকার দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ’ বিএনপির এ বক্তব্যের সমালোচনার জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক কাদের বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিএনপি’র অবস্থান নেতিবাচক। রাজনীতির কারণে নাজুক অবস্থায় তারা নিপতিত। এখন নেতাকর্মীদেরকে চাঙ্গা রাখার জন্য তাদের অনেক মিথ্যাচার করতে হয়। সরকারবিরোধী কথাবার্তা বলতে হয়। তিনি আরও বলেন, যে নেত্রীর কথা বলে আজকে আমাদের উপদেশ দিচ্ছে তার সঙ্গে আলাপ করার জন্য সে নেত্রীর জন্য তারা কী কোথাও রাজপথে উত্তাপ সঞ্চার করতে পেরেছে? একটা আন্দোলনও করতে পেরেছে? তাদেরতো কোথাও কোনও সাফল্য নেই। তারা আজকে বেপরোয়া চালকের মতো বেপরোয়া রাজনীতি করছে। বেপরোয়া রাজনীতি করে তারা দুর্ঘটনা ঘটাতে চাচ্ছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বাংলাদেশে অভ্যন্তরণী গণতন্ত্র বলতে যা বোঝায় তার চর্চা আওয়ামী লীগ ছাড়া অন্য কোনও দল করে এটা আমার জানা নেই। বড় দলগুলো তো করেই না। দু’টি বড় দলেই দেখা যায় সেক্রেটারি সকালে আছে বিকালে নাই। কোনো পদে যে কাউকে যেকোনো সময়েই তারা নিয়ে আসতে পারেন। এটা আমাদের দলে সম্ভব না। আমাদের সভাপতির কাছে কিছু দায়িত্ব দেয়া আছে তিনি যেটা করেন সেটাও তিনি নির্বাহী কমিটিতে পাশ করান। আমাদের যে নির্বাহী কমিটি আছে, সেটা ছাড়া তিনি পাশ করাতে পারেন না। গঠনতন্ত্রে যদি কোন পরিবর্তন আনতে চান সেটা কাউন্সিল ছাড়া সম্ভব না। আমাদের এখানে বিভিন্ন জেলা উপজেলা ইউনিয়ন ওয়ার্ডের নির্বাচনও একটা গণতান্ত্রিক প্রক্রি

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *