মাওলানা ভাসানীর গণতান্ত্রিক আন্দোলন (১৯৪৮-১৯৫৮)’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

Slider শিক্ষা

IMG_3580

 

 

 

 

মোঃ শাহরিয়ার রহমান সৈকত, মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়: মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে মজলুম জননেতা মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর ৪১তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ১৬ নভেম্বর ২০১৭ তারিখ বিশ্ববিদ্যায়ের বিজিই বিভাগের সেমিনার হলে ‘মাওলানা ভাসানীর গণতান্ত্রিক আন্দোলন (১৯৪৮-১৯৫৮)’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ প্রফেসর ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন। সভাপতিত্ব করেন ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ আলাউদ্দিন।

স্বাগত বক্তব্য রাখেন সেমিনার উপ-কমিটির আহবায়ক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মতিউর রহমান। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন, মাওলানা ভাসানী স্টাডিজ কোর্স এর শিক্ষক সৈয়দ ইরফানুল বারী। বিশেষ অতিথি বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক প্রফেসর ড. শওকত আরা হোসেন, বিশ^বিদ্যালয়ের লাইফ সায়েন্স অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. এ. এস. এম. সাইফুল্লাহ্, ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মুহাম্মদ শাহীন উদ্দিন। এছাড়া অন্যান্যদের মধ্যে আলোচনা করেন বিশ^বিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোঃ সিরাজুল ইসলাম, বিজিই বিভাগের প্রফেসর ড. এ. কে. এম. মহিউদ্দিন, মাওলানা ভাসানী রিসার্চ সেন্টারের পরিচালক ও মাওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী উদ্যাপন কমিটির আহবায়ক ড. মীর মোজাম্মেল হক ও সিপিএস বিভাগের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বলেন, এ দেশে অনেক বিষয় নিয়ে গবেষণা হয় কিন্তু নেতা ও নেতৃত্ব নিয়ে গবেষণা হয় না। মাওলানা ভাসানী ও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে গবেষণা করার অনেক বিষয় রয়েছে। মাওলানা ভাসানী ও বঙ্গবন্ধু জনগণের মাঝে সেতুবন্ধন তৈরি করে ইতিহাস সৃষ্টি করে গিয়েছেন। সে কারণেই মাওলানা ভাসানী ও বঙ্গবন্ধু ইতিহাসে ভাস্কর হয়ে থাকবেন। জনগণের কল্যাণে নেতৃত্ব দেয়ার নাম রাজনীতি। তাঁরা সেই রাজনীতিই করে গিয়েছেন। ক্ষমতার জন্যই সবাই রাজনীতি করেন কিন্তু মাওলানা ভাসানী ক্ষমতাহীন রাজনীতি করে গেছেন। তিনি ছিলেন নির্লোভ ও কৃষক শ্রমিক মেহনতি মানুষের নেতা। তাঁর মত ব্যাক্তি বিশে^ খুজে পাওয়া কঠিন।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *