বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের বিভিন্ন পয়েন্টে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে আবারো স্থল মাইন বসাচ্ছে মায়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিজিপি)। ইতিমধ্যে মায়ানমার সেনাবাহিনী ও স্থানীয় বৌদ্ধদের বর্বোরচিত হত্যাযজ্ঞ থেকে বাঁচতে সীমান্তের নো-ম্যান্স ল্যান্ডে আটকা পড়েছে ২৫ হাজার রোহিঙ্গা। তুমব্রু সীমান্তের খালের ওপারে পলিথিনের ছাউনি দিয়ে ঝুপড়ি ঘরে বসবাস করছে প্রায় দশ হাজার রোহিঙ্গা। আরাকান প্রদেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে এসে আশ্রয় নেওয়া এসব রোহিঙ্গাদের ভবিষ্যত এখন অনেকটাই অনিশ্চিত।
স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার তুমব্রু সীমান্তের নো-ম্যান্স ল্যান্ড ও বাংলাদেশ সীমান্তে মিয়ানমার সেনাসদস্যদের একটি দল লাইন করে তাদের সীমান্তে টহল দিচ্ছে এবং সীমান্তে স্থলমাইন পুঁতে রাখছে সেনাবাহিনী। সীমান্তের পাঁচ কিলোমিটারের মধ্যে সেনা অবস্থান না করার নিয়ম থাকলেও মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ তাও মানছে না।
এদিকে নতুন করে মাইন বি¯েফারণে মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে চাকঢালা সীমান্তের বড়ছনখোলা এলাকার জিরো পয়েন্টে নুর আলম নামের এক রোহিঙ্গা যুবক নিহত হয়। এর আগেও একই স্থানে নিহত হয় বাংলাদেশী নাগরিক হাশেম উল্লাহ। মাঝে কিছুদিন মাইন বিস্ফোরণের ঘটনা বন্ধ থাকলেও আবারো মাইন বিস্ফোরনের ঘটনায় আতংকে রয়েছে জিরো পয়েন্টে বসবাসকারীরা।
চাকঢালা সীমান্তের বড় ছনখোলা শিবিরে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গা নুর মুহাম্মদ জানান, সীমান্তে শুধু কাঁটাতারের বেড়া নয়, যেসব জায়গা দিয়ে মানুষ চলাচল করে এবং রোহিঙ্গারা যেসব রাস্তা ধরে বাংলাদেশে আসছে সেসব জায়গাগুলোতে নতুন করে মাইন ও বিস্ফোরক পুতে রাখা হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের এক ইউপি সদস্য জানায়, লোভের বশিভূত হয়ে ফেলে আসা গবাদি পশু ও ইয়াবা ব্যবসায় জড়িত ব্যক্তিরা জিরো পয়েন্ট দিয়ে কাঁটাতারের বেড়া অতিক্রম করতে গিয়ে বিস্ফোরিত হচ্ছে।
নিরাপত্তা বাহিনীর কর্মকর্তারা বলছেন, স্থানীয় ভাবে তৈরী বিস্ফোরকে ইমপ্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস বা আইইডি বলা হয়ে থাকে। এগুলো বাঁশ বা লোহার নলের ভেতর বিস্ফোরক ঢুকিয়ে তার জোড়া দিয়ে বানানো হয়। অনেকটা মাইনের আদলে। এতে পা পড়লে বা আঘাত লাগলে তা বিস্ফোরিত হয়।
নাইক্ষ্যংছড়ি ৩১ বিজিবির উপ-অধিনায়ক মেজর এম. আশরাফ আলী পিপিএম, বিজিবিএম মুঠোফোনে জানায়, মঙ্গলবার মায়ানমারের অভ্যন্তরে আবারো জিরো পয়েন্টে মাইন বিস্ফেরণে এক রোহিঙ্গা যুবক নিহত হয়েছে। যেহেতু ঘটনাটি বাংলাদেশের ভিতরে নয়, তাই লাশটি গ্রহণ করা হয়নি। তবে সীমান্তের প্রতিটি পয়েন্টে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) সতর্ক পাহারায় রয়েছে।
স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার তুমব্রু সীমান্তের নো-ম্যান্স ল্যান্ড ও বাংলাদেশ সীমান্তে মিয়ানমার সেনাসদস্যদের একটি দল লাইন করে তাদের সীমান্তে টহল দিচ্ছে এবং সীমান্তে স্থলমাইন পুঁতে রাখছে সেনাবাহিনী। সীমান্তের পাঁচ কিলোমিটারের মধ্যে সেনা অবস্থান না করার নিয়ম থাকলেও মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ তাও মানছে না।
এদিকে নতুন করে মাইন বি¯েফারণে মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে চাকঢালা সীমান্তের বড়ছনখোলা এলাকার জিরো পয়েন্টে নুর আলম নামের এক রোহিঙ্গা যুবক নিহত হয়। এর আগেও একই স্থানে নিহত হয় বাংলাদেশী নাগরিক হাশেম উল্লাহ। মাঝে কিছুদিন মাইন বিস্ফোরণের ঘটনা বন্ধ থাকলেও আবারো মাইন বিস্ফোরনের ঘটনায় আতংকে রয়েছে জিরো পয়েন্টে বসবাসকারীরা।
চাকঢালা সীমান্তের বড় ছনখোলা শিবিরে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গা নুর মুহাম্মদ জানান, সীমান্তে শুধু কাঁটাতারের বেড়া নয়, যেসব জায়গা দিয়ে মানুষ চলাচল করে এবং রোহিঙ্গারা যেসব রাস্তা ধরে বাংলাদেশে আসছে সেসব জায়গাগুলোতে নতুন করে মাইন ও বিস্ফোরক পুতে রাখা হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের এক ইউপি সদস্য জানায়, লোভের বশিভূত হয়ে ফেলে আসা গবাদি পশু ও ইয়াবা ব্যবসায় জড়িত ব্যক্তিরা জিরো পয়েন্ট দিয়ে কাঁটাতারের বেড়া অতিক্রম করতে গিয়ে বিস্ফোরিত হচ্ছে।
নিরাপত্তা বাহিনীর কর্মকর্তারা বলছেন, স্থানীয় ভাবে তৈরী বিস্ফোরকে ইমপ্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস বা আইইডি বলা হয়ে থাকে। এগুলো বাঁশ বা লোহার নলের ভেতর বিস্ফোরক ঢুকিয়ে তার জোড়া দিয়ে বানানো হয়। অনেকটা মাইনের আদলে। এতে পা পড়লে বা আঘাত লাগলে তা বিস্ফোরিত হয়।
নাইক্ষ্যংছড়ি ৩১ বিজিবির উপ-অধিনায়ক মেজর এম. আশরাফ আলী পিপিএম, বিজিবিএম মুঠোফোনে জানায়, মঙ্গলবার মায়ানমারের অভ্যন্তরে আবারো জিরো পয়েন্টে মাইন বিস্ফেরণে এক রোহিঙ্গা যুবক নিহত হয়েছে। যেহেতু ঘটনাটি বাংলাদেশের ভিতরে নয়, তাই লাশটি গ্রহণ করা হয়নি। তবে সীমান্তের প্রতিটি পয়েন্টে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) সতর্ক পাহারায় রয়েছে।